অর্থনীতিতে এগিয়ে বাংলাদেশ
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২১
করোনা মহামারিতে টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় সবগুলো দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির নতুন পরাশক্তি চীন করোনার প্রভাব কাটিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখে নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অথচ প্রভাবশালী অনেক দেশ এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
তবে করোনার মধ্যেও অর্থনৈতিক উন্নতির দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত এবং পাকিস্তানকে টপকে সামনে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ও দৃঢ় নেতৃত্বের কারণেই। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা প্রতিটি ক্ষেত্রে পেছনে ধরে রাখার চেস্টা করলেও অর্থনীতিতে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। শুধু গার্মেন্টস আর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে সাফল্য দৃষ্টান্ত দেয়ার মতোই।
এদিকে মহামারি করোনার প্রভাব কাটিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি সম্পর্কে ইতিবাচক পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। ‘সাউথ এশিয়ান ইকোনমিকস বাউন্স ব্যাক বাট ফেস ফ্রাজিল রিকভারি’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি বলছে, চলতি ২০২১ অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। এরপরে ২০২২ অর্থবছরে একটু কমে গড় প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আর এ অঞ্চলে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে মালদ্বীপ, তারপরই বাংলাদেশ। গত মঙ্গলবার আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি করোনার মধ্যেও ৫ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সরকার চলতি অর্থবছরে ৬ দশমিক ১ শতাংশ ও আগামী অর্থবছরে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বব্যাংকের আগামী অর্থবছরের পূর্বাভাসে অবশ্য বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে ভারতকে। এর কারণ হিসেবে জানা গেছে, প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান তাদের অর্থনীতি পুনঃরুদ্ধারে নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশ শুধুমাত্র টিকে আছে তৈরি পোশাকের রফতানি আয় ও রেমিট্যান্সের ওপর। এক্ষেত্রেও প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে দেশের আমলাতন্ত্র। যে কারণে আগামীতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব নয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রফতানি খাতে বাংলাদেশের পণ্যের বৈচিত্র আসছে না। এখনো গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্সে নির্ভরশীলতা। বাড়ছে না বৈদেশিক বিনিয়োগ। করোনার কারণে মেগা প্রকল্প মন্থর গতিতে আগালেও অন্য কোন খাতের উনয়ন কাজেই পরিসংখ্যান দেয়ার মতো তথ্যও নেই। যা আগামীর জন্য অশনিসঙ্কেত। তাদের মতে, করোনায় উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজে অগ্রগতি নেই, অথচ ব্যয় বাড়ছে। এতে বাধা হিসেবে কাজ করছে অপরিপক্ক ও অদক্ষ দুর্নীতিবাজ আমলারা। করোনায় ব্যবসা ও কাজ না থাকায় বিপাকে মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে দেশের সাধারণ মানুষ। আয় না থাকায় ব্যয়ের চাপে মধ্যবিত্তরা একেবারে পথে বসে গেছে। অথচ স্বাভাবিকভাবে সরকারি বেতন থেকে নানা সুবিধা ও দুর্নীতি মিলিয়ে আমলাদের পোয়াবারো। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় রয়েছে। শেষ মেয়াদের আর মাত্র ২ বছর বাকি তাই এখনই দেশের অর্থনীতির বিপর্যয় এড়াতে কঠোরভাবে আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করেই প্রশাসনের পরিচালনায় সমযোপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। অন্যথায় দেশ ও দেশের অর্থনীতি বড় ধরনের বিপদের মুখে পড়তে পারে। বর্তমানে দেশের আমলাতন্ত্র নিয়ে পরিকলপনা মন্ত্রী এম এ মান্নান যে বার্তা দেশাবাসীকে দিয়েছেন তা মনে রাখার মতোই। আমলা নির্ভর প্রশাসনের দ্রুত অগ্রগতি বা সাফল্য হয় না।
সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর সচিবালয়ে গিয়ে আমলাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেন। কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে, ফলে এখন দুর্নীতির প্রয়োজন নেই। প্রধানমন্ত্রীর এ পদক্ষেপ না হলে আমলাতন্ত্রের গ্যাড়াকলে দেশ আরও পিছিয়ে পড়তো।
সূত্র জানায়, অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থছাড়ে অনেক ক্ষেত্রে অহেতুক গড়িমসিতে উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রকল্পের ফাইল আসলেও পরবর্তী পদক্ষেপ থাকছে না। পরবর্তীতে সেই প্রকল্প কি অবস্থায় আছে তার জবাবদিহীতারও অভাব রয়েছে। উন্নয়নের চাবিকাঠি দুই মন্ত্রণালয়ই আমলাতন্ত্রে জিম্মি। প্রকল্পকাজে খবরদাড়ির অভাবে প্রতিদিনই ব্যয় বাড়লেও কাজ আগাচ্ছে না।
চলমান করোনাভাইরাসের কারণে দফায় দফায় লকডাউন ও সবকিছু বন্ধ থাকায় মধ্যবিত্ত মানুষের মধ্যে বিপুল সংখ্যক কর্মজীবী চাকরি হারিয়েছেন। দীর্ঘদিন থেকে সরকারি নিয়োগ বন্ধ থাকায় লাখ লাখ বেকার বাড়ছে। অনেকেই রাজধানী ঢাকা ছেড়ে গ্রামে গেছেন শুধু আর্থিক অনটনের কারণে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সময়ে দারিদ্র বেড়েছে। ফলে দেশের দারিদ্র মধ্যবিত্তদের জীবন পরিচালনার লক্ষ্যে কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেছেন, দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতা ও দুর্নীতি। বিনিয়োগের পালে বড় ধরনের হাওয়া পেতে হলে বহুজাতিক কোম্পানির বিনিয়োগ দরকার। কারণ রফতানি খাতে পণ্যের বৈচিত্র আনতে না পারলে খুব বেশি দূর এগোনো যাবে না।
উদাহরণ হিসেবে ভিয়েতনামের প্রধান রফতানিখাতের বাইরে শুধু পাদুকা শিল্প থেকে ২২ বিলিয়ন ডলার রফতানির তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, অথচ বাংলাদেশ পাদুকা শিল্পে মাত্র ১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি রফতানি করতে পারে। আমলাতান্ত্রিক মানসিকতা দূর করতে না পারলে বাংলাদেশের ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদ’ থেকে বের হতে না পারার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান।
ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে অনেক ভালো আছে। তবে এটা ধরে রাখতে পরিকল্পনা নিয়ে উন্নয়ন কাজে ব্যাপক জোয়ার আনতে হবে। এস এম রাশিদুল ইসলাম বলেন, আমলাতন্ত্রিক জটিলতা দূর করে সবকিছু পরিকল্পনা মাফিক আগাতে হবে। করোনার মধ্যেও চীন এ কাজটি করতে পেরেছে বলে অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে নিজেদেরকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। আর এটা করতে না পাড়লে অর্থনীতি এখন ভালো মনে করলেও ভবিষ্যত বাংলাদেশের জন্য অশনিসঙ্কেত অপেক্ষা করছে বলে মনে করেন তিনি।
সূত্র মতে, অর্থনৈতিক উন্নতির হিসেবে ভারত ও পাকিস্তানকে পিছনে ফেলে দক্ষিণ এশিয়ার এগিয়ে বাংলাদেশ। মাথাপিছু আয়ের হিসেবে ভারত ও পাকিস্তানের থেকে অনেকখানি এগিয়ে বাংলাদেশ। বিতর্ক থাকলেও কোনও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি সূচক হিসেবে দেখা যেতে পারে মাথাপিছু আয়কে। গত এক বছরে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯ শতাংশেরও বেশি বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ২২৭ মার্কিন ডলার। সে জায়গায় পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৫৪৩ মার্কিন ডলার। আর গত অর্থবর্ষে ভারতের মাথাপিছু আয় ছিল ১ হাজার ৯৪৭ মার্কিন ডলার। এ ছাড়াও অন্যান্য নিরিখে ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় এগিয়ে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্যখাতের বিশেষ করে চিকিৎসক-নার্সদের করোনা চিকিৎসায় সফলতায় প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে ছিল। সামনে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসছে। তাই এখনই সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে না আগালে তৃতীয় ঢেউয়ে বিপর্যয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
যদিও বাংলাদেশের বর্তমান প্রবৃদ্ধির সফলতার পাশাপাশি সামনে কিছু সমস্যাও আছে। প্রথমত, উন্নত দেশগুলিতে এখন মাসুল ছাড়াই রফতানির সুবিধা পায় বাংলাদেশ। এই সুবিধা না-পেলে রফতানি ক্ষেত্রে তাদের অগ্রাধিকার পোশাকের বদলে অপেক্ষাকৃত দামি পণ্যের দিকে সরে যেতে হবে। সেই প্রতিযোগিতা মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি নেই। তা করতে হলে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে।
আমলাতন্ত্র নিয়ে গত মঙ্গলবার প্রশ্নের মুখে পড়েন পরিকল্পনামন্ত্রী। এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, আমলাতন্ত্র সবসময়ই থাকবে। আমি পজিটিভলি বলছি, ফেরাউনও অত্যন্ত শক্তিশালী শাসক ছিল, যদিও ধর্মের কারণে মুসলমানরা তাকে দুষ্টু বলে থাকে। তিনিও আমলাতন্ত্রের বাইরে যেতে পারেনি, আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে পারেনি। দেশের আমলাতন্ত্র নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, কোনো দেশেই আমলাতন্ত্রের কোনো বিকল্প এখনো বের হয়নি। কেউ বের করতেও পারেনি। সোভিয়েতরা চেষ্টা করে বের করতে পারেনি। চীনারাও বের করতে পারেনি। এমনকি ফেরাউনও পারেনি। সেই আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যেও আছে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্টিং স্কফার অর্থনীতির এই প্রবৃদ্ধির বিষয়ে বলেন, আমরা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি পুনরায় ভালো করার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেখতে পাচ্ছি। যদিও করোনা পরিস্থিতি এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেই। রিকভারি বা কাটিয়ে উঠার অবস্থা এখনো ভঙ্গুর। এ ক্ষেত্রে টিকা গুরুত্বপূর্ণ। সামনের দিনগুলোতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর টিকার ওপর জোর দেয়া প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে এগোনো উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সাবেক শিক্ষক প্রফেসর মো. মইনুল ইসলাম বলেছেন, উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী হচ্ছে আমলাতন্ত্র। যদিও সরকারের সব সেবা ও উন্নয়নমূলক কাজকর্ম তাদের মাধ্যমেই সম্পাদিত হয়। কর্তব্য কাজে তাদের সততা, আন্তরিকতা, দক্ষতা ও দেশপ্রেম সেবা ও উন্নয়নকে সুষ্ঠু, শক্তিশালী ও গতিশীল করতে পারে। অথচ আমলাদের একটি বড় অংশের মধ্যেই এ গুণাবলীর অভাব। অধিকাংশ আমলার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে অবজ্ঞা ও হেনস্থা করার অভিযোগ, ঘুষ-দুর্নীতির রমরমা ব্যবসার অভিযোগ। ঘুষ ছাড়া ফাইল চলে না’ প্রবচনটি এখন দেশে বহুল প্রচলিত। আরেকটি বিষয় আমলাতন্ত্র শাসক মনোভাবসম্পন্ন। তাই আমলারা সাধারণ মানুষের কাছে কোনো জবাবদিহির দরকার আছে বলে মনে করছে না। আর এই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার ব্যাপারে সরকারের কোনো শক্তিশালী উদ্যোগও নেই।
- সাধারণ জ্বর-সর্দি নাকি করোনা বুঝবেন যে লক্ষণে
- গরমে মুখে ও পিঠে ব্রণ হচ্ছে?
- ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আজই
- বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে সঙ্গীত শিল্পী ‘পাগলা হাসান’সহ নিহত ২
- বিয়েবাড়ির মতো খাসির মাংস ভুনা করবেন যেভাবে
- বদলা নিতে ডেকে নিয়ে কোপানো হয় পাভেলকে
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম দ্রুত শেষ করার তাগিদ
- বিএনপির চিন্তাধারা ছিল দেশকে পরনির্ভরশীল করা: শেখ হাসিনা
- স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ
- জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো
- শপথ নিলেন পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমার
- মুজিব নগর সরকার গঠনের পরই বিশ্বের স্বীকৃতি পায়
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দেশ ও সমাজে কল্যাণ হচ্ছে- শাজাহান খান
- মাদারীপুরে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ তিনজন গোয়েন্দা পুলিশের জালে
- ম্যান সিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল
- উজিরপুরে প্রানিসম্পদ প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ‘সেফ জোনে’ ২৩ নাবিক, নিরাপত্তায় ইতালির যুদ্ধজাহাজ
- জলবায়ু অর্থায়নে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য: আইএমএফ
- মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
- সন্দেহভাজন আরও এক কেএনএফ সদস্য কারাগারে
- রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
- প্রভাব খাটিয়ে আর পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: মন্ত্রী
- গলায় কৈ মাছ আটকে কৃষকের মৃত্যু
- পরীমণির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী নাসিরকে মারধরের সত্যতা পেয়েছে পিবিআই
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল আগামী সপ্তাহে
- রেস্তোরাঁয় মদ না পেয়ে ‘তাণ্ডব চালান’ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
- ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার দেখিয়ে চাকরি হারালেন পুলিশ সুপার
- কৃষকরাই অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি: স্পিকার
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- এ বছর ফিতরার হার নির্ধারণ
- শরীয়তপুরে প্রথমবার মৌরি চাষ
- বরিশালে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে অলোচনা সভা
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- রোজার মাসে সুস্থ থাকতে হৃদরোগীরা যা করবেন
- শরীয়তপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত
- শেখ হাসিনা সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন
- ভেদরগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ ব্যাপক আবাদ
- প্রস্রাবে ফেনা হওয়া কঠিন রোগের লক্ষণ নয় তো?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- এসির বাতাসে বাড়ছে ঠাণ্ডা-কাশি, ঘরোয়া উপায়ে সমাধান
- ইরানের নজিরবিহীন হামলা, নজর এখন ইসরায়েলের দিকে
- গোসাইরহাটে ৪০০ কেজি জাটকাসহ আটক ৪
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে খান এই ৫ পানীয়
- সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু বেনাপোল বন্দরে