• বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

সবাই মিলে একত্রিত হয়ে কাজ করলে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২  

শরীয়তপুর প্রতিনিধি :

মাদক, জঙ্গিবাদ, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, আত্মহত্যা ও ধর্ষণ প্রতিরোধে করনীয় বিষয়ে জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন
শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার মো. সাইফুল হক। আজ বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে জেলা পুলিশের আয়োজনে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা করেন তিনি।


সভায় পুলিশ সুপার মো. সাইফুল হক বলেন, আমরা মাদক নিয়ন্ত্রণ করবোই করবো। সবাই মিলে একত্রিত হয়ে কাজ করলে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। আর মাদক নিয়ন্ত্রণ করলে জঙ্গিবাদ, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, আত্মহত্যা ও ধর্ষণ অনেকাংশে কমে আসবে। এছাড়া ছাত্র, কিশোর ও যুবকদের খেলাধুলায় মনোনিবেশ করতে হবে। তাছাড়া প্রতিটি মানুষকে ধর্মীয় শিক্ষা নেয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।


বিট পুলিশিংয়ের সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও মেম্বাররা বলেন, মাদক যারা বিক্রি করেন, সেবন করেন ও চুরি-ডাকাতি করেন তাদের ধরার পর তারা আদালতের মাধ্যমে ৮ থেকে ১০ দিন পর জামিনে চলে যায়। জামিনে এসে আবার একই অপরাধে লিপ্ত হয়। তাই মাদক নিয়ন্ত্রণ ও চুরি-ডাকাতি বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এর একটি প্রতিকার প্রয়োজন। জেলার প্রতি উপজেলা ও ইউনিয়নে সচেতনতামূলক বিট পুলিশিং সমাবেশ করা প্রয়োজন।


শরীয়তপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি অনল কুমার দে বলেন, মাদক যারা ব্যবসা, সেবন, চালান করেন তারা আমাদের সমাজেরই। তারা এই সমাজের প্রভাবশালী। তাই তাদের ক্ষতিয়ে বের করা উচিত।আমারা যারা আছি সন্তানদের মাদকের কুফল ও সুফল সম্পর্কে বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। মসজিদ ও মন্দিরে মাদকের কুফল ও সুফল সম্পর্কে আলোচনা করলে মাদক নিয়ন্ত্রণে আসার সম্ভাবনা আছে। তাই মসজিদের ইমাম ও মন্দিরের পরহিতদের সাথে জেলা পুলিশের সভা করা প্রয়োজন।  


এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও শরীয়তপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি অনল কুমার দে,
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাসেম তপাদার, শরীয়তপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার, পালং মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তার হোসেন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।