‘বাংলাদেশ বাংলাদেশই থাকবে, শ্রীলঙ্কা হবে না’
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২

নজিরবিহীন আর্থিক সংকটের জেরে শ্রীলঙ্কায় গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে গণবিক্ষোভ চলছে। দেশটির ক্ষমতাসীন দল ও সরকারের লাগামহীন দুর্নীতি, অপব্যয়, অদূরদর্শী অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত, অপরিকল্পিত বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ ইত্যাদি কারণে শূন্য হয়েছে দেশটির কোষাগার; শ্রীলঙ্কা হয়েছে দেউলিয়া।
আমদানি না করতে পারায় নিত্যপণ্যের তীব্র সংকট ও চরম মুদ্রাস্ফীতি দেশটির মানুষকে রাতারাতি ঠেলে দিয়েছে অতি দারিদ্রে ও ভয়াবহ দুর্দশায়। এরইমধ্যে জনরোষ থামাতে পদত্যাগ করতে হয়েছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট গোতাবায়ার ভাই মাহিন্দা রাজাপাকসেকে। তার এই পদত্যাগের মধ্য দিয়ে মন্ত্রিসভা ভেঙে যায়। এতে সৃষ্টি হয়েছে প্রশাসনিক শূন্যতা।
এমনই টালমাটাল পরিস্থিতিতে আলোচনা চলছে বাংলাদেশও এমন পরিস্থিতিতে পড়বে কী না? দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতারা অভিযোগ করে আসছেন, উন্নয়নের নামে সরকার বাংলাদেশকেও শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তবে সরকার ও সরকার দলীয় নেতারা বরাবরই বলে আসছেন বাংলাদেশের পরিস্থিতি কখনও শ্রীলঙ্কার মতো হবে না। বরং শ্রীলঙ্কার চেয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অনেক ভালো অবস্থানে আছে।
এমন আলোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার (১২ মে) পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম ‘আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ বাংলাদেশই থাকবে, বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে না’ এমন শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দীর্ঘ স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর স্ট্যাটাসটি এখানে হুবুহু তুলে ধরা হলো—
আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ বাংলাদেশই থাকবে, বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে না।
কিছু কিছু সুশীল বাবুরা তত্ত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ শ্রীলংকা হবে- কিন্তু তারা কি এটা জানেন, শ্রীলংকার অবস্থা কেন এরকম হলো? নাকি ভিনদেশি প্রভুদের কাছে প্রজেক্ট আর কনসালটেন্সি নেওয়ার নতুন কোনো ফায়দা?
আসুন কিছু একাডেমিক তথ্য দেখে আসি:
প্রথমত আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন ও অর্থনীতির বিশ্লেষকরা ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্রটির বিপর্যয়ের যেসব কারণ তুলে ধরছেন, সেগুলো বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকিগুলো সেভাবে নেই।
শ্রীলংকায় অর্থনৈতিক ধসের কারণ-
- পর্যটননির্ভর শ্রীলঙ্কান সরকারের রাজস্ব আয়ের খাত পর্যটনে ধস নেমেছে করোনার দুই বছরে। পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ থাকায় কার্যত এই খাত থেকে দেশটির আয় হয়নি।
- কিন্তু পর্যটক আকৃষ্ট করতে নানা প্রকল্পে আগে নেওয়া বিপুল পরিমাণ বিদেশি ঋণের কিস্তি ঠিকই পরিশোধ করতে হয়েছে।
- শিল্প উৎপাদনে ধস নেমেছে, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সও পৌঁছেছে তলানিতে। পাশাপাশি কর ও ভ্যাট কমানো, কৃষিতে রাসায়নিকের ব্যবহার শূন্যতে নামিয়ে আনার কারণে উৎপাদনের ঘাটতি, সব মিলিয়ে কিছু ভুল পরিকল্পনা আর মহামারিতে এই দশা হয়েছে দেশটির। অন্যদিকে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি ভিন্ন।
- বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন ঘাটতি নেই।
- বাংলাদেশের রফতানি আয় ও রেমিটেন্সের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। এখন পর্যন্ত কোনো নিম্নমুখীতা দেখা যায়নি।
আরও পড়ুন : করোনায় বিশ্ব অস্থিরতার মাঝেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ
- আমাদের প্রধান খাদ্য আমদানি নির্ভর নয়।
- বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৪ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। আর শ্রীলঙ্কার রিজার্ভ ২ বিলিয়ন ডলারেরও কম।
- বাংলাদেশের বিদেশি ঋণও শ্রীলঙ্কার মতো মাথাপিছু এত বেশি নয়। বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ২৯২.১১, যা শ্রীলঙ্কার মাথাপিছু ১৬৫০ ডলার। শ্রীলঙ্কার মতো হওয়ার একটি কারণও নেই বাংলাদেশের।
দুই দেশের মেগা প্রকল্পের ব্যয় ও বাস্তবতা-
জুনেই পদ্মা সেতু চালু হবে, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ আরও কয়েকটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলও চালু হবে এ বছরই। এসব প্রকল্প চালু হলে বাংলাদেশের উন্নয়নে নতুন মাত্রা যোগ হবে। বেড়ে যাবে মোট দেশজ উৎপাদন।
গত ১৫ বছরে শ্রীলঙ্কায় সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর, রাস্তা এবং আরও নানা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। রাজধানী কলম্বোর কাছেই সমুদ্র থেকে ভূমি উদ্ধার করে কলম্বো পোর্ট সিটি নামে আরেকটি শহর তৈরি করা হচ্ছে। এর কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ২৫ বছর এবং বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার। এই শহরটি হংকং, দুবাই ও সিঙ্গাপুরকে টেক্কা দেবে- এমন কথা বলা হচ্ছে। এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে শ্রীলঙ্কা ঋণ নিয়েছে, কিন্তু বিপুল অর্থ খরচ করা হলেও অনেক প্রকল্প অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয়নি। গত এক দশকে চীনের কাছ থেকেই শ্রীলঙ্কা ঋণ নিয়েছে পাঁচ বিলিয়ন ডলার, যা তাদের মোট ঋণের ১০ শতাংশ।
অন্যদিকে বাংলাদেশের নেওয়া মেগাপ্রকল্প পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রো রেল, ঢাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র, রামপাল কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর, গভীর সমুদ্রবন্দর, এলএনজি টার্মিনাল বাস্তবায়ন করছে, তার একটাও অপ্রয়োজনীয় নয়; সবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজন। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সঙ্গে সঙ্গে রিটার্ন আসবে। দেশে বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থান হবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের ছোট-বড় সব প্রকল্পেই কিন্তু বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইডিবি, জাইকাসহ অন্য উন্নয়ন সংস্থার ঋণ এবং নিজের অর্থ যোগ করেছে। এসব সংস্থার সুদের হার খুবই কম। অনেক বছর ধরে শোধ করা যায়। কোনো কোনো ঋণ অবশ্য পরবর্তী সময়ে অনুদান হিসেবে অন্য প্রকল্পেও দেয়। বিশেষ করে জাইকার বেশির ভাগ ঋণের ক্ষেত্রে এমনটা হয়ে থাকে।
অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা চীনের কাছ থেকে সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট (যে দেশ টাকা দেবে, সে দেশ থেকে পণ্য কেনা) ঋণ নিয়ে বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রয়োজন নেই, এমন অনেক প্রকল্পও তারা করেছে। এসব প্রকল্পের সুদের হার অনেক বেশি। সেসব ঋণ সুদে-আসলে পরিশোধ করতে গিয়েই এখন বিপদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা।
দুই দেশের রেমিট্যান্সের চিত্র
জানুয়ারিতে মাত্র ২৭ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে শ্রীলঙ্কায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী ১৮৬ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে করোনা মহামারির মধ্যেও ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী সোয়া কোটি বাংলাদেশি।
রফতানি আয়ের তুলনা
করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেও বাংলাদেশ রফতানি আয়ে চমক দেখিয়ে চলেছে। গত অর্থবছরে ১৭ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) প্রবৃদ্ধি হয়েছে তারও দ্বিগুণ ৩৩ দশমিক ৪১ শতাংশ। শ্রীলঙ্কায় রফতানি আয় তলানিতে নেমেছে। রেমিট্যান্সের অবস্থাও করুণ।’
মার্চ মাসের রফতানি আয়ের তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। তাতে দেখা যায়, এই মাসে পণ্য রফতানি থেকে ৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ। জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কা পণ্য রফতানি থেকে আয় করেছে ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।
অর্থাৎ করোনা শ্রীলঙ্কার রফতানি আয়ে ধস নামালেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে উল্টো। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর এই আয় এখন আরও বাড়ছে।
শ্রীলঙ্কার রিজার্ভ বনাম বাংলাদেশের রিজার্ভ
৪ এপ্রিল বাংলাদেশের রিজার্ভ ছিল ৪৪ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। আর শ্রীলঙ্কার রিজার্ভ ২ বিলিয়ন ডলারেরও কম। গত জানুয়ারি মাস শেষে শ্রীলঙ্কার রিজার্ভ ছিল ২ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার।
অর্থাৎ করোনার ধাক্কা শ্রীলঙ্কার রিজার্ভকে তলানিতে নিয়ে এলেও বাংলাদেশে তেমনটা হয়নি। সেটি বেড়েছে বহুলাংশে। মাঝে একবার ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।
অন্যদিকে করোনা মহামারি আসার পর থেকেই রিজার্ভ সংকটে ভুগছে শ্রীলঙ্কা। রিজার্ভ বাড়াতে গত বছরের মে মাসে সোয়াপ কারেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশের কাছে ২৫ কোটি ডলার ঋণ চেয়েছিল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ তা দিয়েছে। ওই ঋণ এখনও শোধ করেনি দেশটি। এরই মধ্যে আরও ২৫ কোটি ডলার চেয়েছে।
শ্রীলংকায় কৃষিতে ব্যর্থতা বনাম বাংলাদেশে সাফল্য
২০১৯ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে দেশে অর্গানিক কৃষি চালু করেন। তিনি কৃষিতে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক ব্যবহার নিষিদ্ধ করেন।
এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশটিতে। চালের উৎপাদন কমে যায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত। চাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ শ্রীলঙ্কা তখন প্রায় অর্ধ বিলিয়ন ডলারের চাল আমদানি করতে বাধ্য হয়। এর প্রভাবে ব্যাপকভাবে বেড়ে যায় পণ্যটির দাম। অর্গানিক কৃষির নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশটির চা উৎপাদনেও। এই পণ্যটি রফতানিতেও দেখা দেয় নেতিবাচক প্রভাব।
অন্যদিকে বাংলাদেশ চাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং উৎপাদন বছর বছর বাড়ছেই। এর মধ্যেও সরকার বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর এই মুহূর্তে খাদ্যের মজুত ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে।
বাংলাদেশে প্রচুর খাদ্য মজুত আছে। সরকারি গুদামগুলোতে মজুত অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি, ২০ লাখ টনের মতো। কয়েক বছর বাম্পার ফলন হওয়ায় মানুষের কাছেও প্রচুর ধান-চাল মজুত আছে। তাই খাদ্য নিয়ে এক-দুই বছর বাংলাদেশকে ভাবতে হচ্ছে না। মূল্যস্ফীতি শ্রীলঙ্কার মতো ২০ শতাংশে ওঠার কোনো কারণ নেই।
- উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি খাদ্য সাশ্রয় করুন: প্রধানমন্ত্রী
- ‘দুর্নীতিমুক্ত প্রতিষ্ঠানের তালিকা হলে এক নম্বর হবে ডিএসসিসি’
- খারাপ পরিণতির আরও বাকি আছে বিএনপির
- যখন টক শোতে কথা বলেন কেউ তো মুখ চেপে ধরেনি: প্রধানমন্ত্রী
- যে কারণে হয় শ্বেতী রোগ, প্রতিকার কী?
- হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচতে যা করবেন
- বিরতির পর প্রথম ওভারেই সাকিবের জোড়া আঘাত
- প্রাণ জুড়াক ফলের শরবতে
গন্ধরাজ ঘোল - শেখ হাসিনার নেতৃত্বের আলোয় বাংলাদেশ আজ আলোকিত: ওবায়দুল কাদের
- পারমাণবিক হামলা ঠেকাতে ফিনল্যান্ডে ‘গোপন শহর’
- হজের নিবন্ধন শুরু, যা লাগবে
- খুলনায় দুই বোনকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩
- ভারতে ‘আজীবন সম্মাননা’ পেলেন আলমগীর-রুনা লায়লা
- টাকা অপচয় করা যাবে না: প্রধানমন্ত্রী
- আওয়ামী লীগের লড়াই দেশের মানুষের পক্ষে: বাহাউদ্দিন নাছিম
- রিমোট কন্ট্রোলে দল চালিয়ে ক্ষমতায় আসা যাবে না: কৃষিমন্ত্রী
- সেবার মান বৃদ্ধি করে জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে হবে: শামীম
- সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
- বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ মুছে ফেলতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী
- নাঈমের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের স্বস্তি
- নিউমার্কেটে সংঘর্ষ: ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী ইশান কারাগারে
- আমিরাতের প্রেসিডেন্টের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- দেশে গমের কোনো ঘাটতি নেই
- বন্যায় সুনামগঞ্জের সঙ্গে ৪ উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
- ঢাকায় বসে সমালোচনা না করে গ্রামে ঘুরে আসুন: প্রধানমন্ত্রী
- হাজার কোটি টাকা পাচারকারীর জরাজীর্ণ বাড়ি, এলাকায় চাঞ্চল্য
- বিএনপি আসলে কী চায়, প্রশ্ন কাদেরের
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার
- ‘পি কে হালদারকে দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে’
- রিয়ালকে রুখে দিল কাদিস
- দ্রব্যমূল্য নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র- নাহিম রাজ্জাক
- মোংলায় পৌঁছেছে মেট্রোরেলের নবম চালান
- দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালো: কৃষিমন্ত্রী
- ১০ কি.মি. ওয়াকওয়ে শরীয়তপুরের মানুষের এখন আনন্দের খোরাক
- ভেদরগঞ্জে দেশীয় প্রজাতির মাছ ও শামুক সংরক্ষনে উদ্বুদ্ধকরণ সভা
- পি কে হালদার গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা দেশের দারিদ্র্যের হার ২০.৫ শতাংশের নীচে নামিয়েছে : উপমন্ত্রী
- আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
- শরীয়তপুরের মঙ্গলমাঝির ঘাটে চালু হলো আরেকটি নতুন ফেরিঘাট
- প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের ঘর পাচ্ছে শরীয়তপুরে ১৭০ জন উপকারভোগী
- ‘আরআরআর’ ও ‘কেজিএফ ২’ নিয়ে নওয়াজের উপহাস!
- ভেদরগঞ্জে ৩১ জনের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
- শরীয়তপুরে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে জেলা কমিটির সভা
- প্রাইভেটকারে যাত্রী তুলে মুক্তিপণ নিতেন তারা
- বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে কম দামে টিকা দিয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- তেঁতুলতলা মাঠে থানা হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জাজিরায় মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা
- ‘গুড বাই বাংলাদেশ’ স্ট্যাটাসের পর বিমানবন্দরে গ্রেফতার ডাকাত সর্দার
- আন্তসীমান্ত নদীর পানি ব্যবস্থাপনার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরত্বারোপ
- ঈদের বিশেষ উপহার হিসেবে শরীয়তপুরের ১৭০ গৃহহীন পরিবার ঘর পেয়ে খুশি