• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

নকল পণ্য তৈরি, বাড্ডার কুয়াশা ইন্ডাস্ট্রিজ সিলগালা

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৩  

আমের জুস, চকলেট, তেল, হারপিকসহ নয় প্রকারের নকল পণ্য তৈরি করছে কুয়াশা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনসহ (বিএসটিআই) সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন না নিয়েই নিজেদের ইচ্ছেমতো পণ্য উৎপাদন করে বাজারজাত করছিল প্রতিষ্ঠানটি।

সোমবার (২৭ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর বাড্ডার বড় বেরাইদ এলাকায় ওই কারখানায় অভিযান চালায় বিএসটিআই। অনুমোদন না নিয়ে অবৈধভাবে পণ্য উৎপাদন করার অপরাধে কারখানার মালিককে আট লাখ টাকা এবং মোড়কজাত করার দায়ে আরও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

বিএসটিআইয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিব সরকার জরিমানার এ আদেশ দেন। পরে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে। বিএসটিআইয়ের উপ-পরিচালক রিয়াজুল হকের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়।

কারখানার ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই শিশুখাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে-আমের জুস, চকলেট, সরিষার তেল, সয়াবিন তেল, হারপিক ও হ্যান্ডওয়াশ, মশার কয়েল।

অভিযানের বিষয়ে বিএসটিআইয়ের উপ-পরিচালক রিয়াজুল হক জানান, কোনো ধরনের অনুমোদন ছাড়াই এসব পণ্য উৎপাদন করে আসছিল কারখানার মালিক। খবর পেয়ে আজ অভিযান চালানো হয়।

বিএসটিআইয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিব সরকার জানান, বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না থাকায় কারখানার মালিক মিলন মিয়াকে আট লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অবৈধ ভাবে মোড়কজাত করার দায়ে আরও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পরে এসব পণ্য ধ্বংস করা হয়।

কারখানার মালিক মিলন মিয়া জানান, উৎপাদনের অনুমোদন চেয়ে বিএসটিআইয়ের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তবে এখনো অনুমোদন পাননি তিনি।