রফতানি আয়ের শীর্ষে চট্টগ্রামের আট পণ্য
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ৪ অক্টোবর ২০২১
চট্টগ্রাম থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানি হওয়া ১১টি পণ্যের মধ্যে শীর্ষ ভাগ আয় আসে আটটি পণ্য থেকে। সেগুলো হলো- ওভেন পোশাক, নিটওয়্যার, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, কৃষিজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত দ্রব্য, চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা এবং প্রকৌশল দ্রব্যাদির মতো পণ্য।
এক্ষেত্রে দেশভিত্তিক রফতানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, কানাডা, বেলজিয়াম, নেদাল্যান্ডস, জাপান, চীন, তুরস্ক, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, রাশিয়া ও পোল্যান্ড।
শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি রফতানি হয় ওভেন পোশাক। জার্মানিতেও ওভেন পোশাকের পাশাপাশি রফতানি হয় বাই সাইকেল ও হোম টেক্সটাইল। এছাড়া প্রতিবেশী দেশ ভারতে পাট, পাটজাত পণ্য, নীটওয়্যার ও প্লাস্টিক পণ্য, যুক্তরাজ্যে ওভেন পোশাক ও নীটওয়্যার জাতীয় পণ্য, ফ্রান্সে ফুটওয়্যার ও হোম টেক্সটাইল পণ্য, স্পেনে পাদুকা, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ইতালিতে নীটওয়্যার ও হোম টেক্সটাইল পণ্য, কানাডায় নীটওয়্যার ও ওভেন পোশাক, নেদারল্যান্ডসে ক্রাস্টেসিয়ানস, নীটওয়্যার ও ওভেন পোশাক এবং জাপানে পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য বেশি রফতানি হয়ে থাকে।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট মাসে ১১ পণ্য থেকে রফতানি আয় আসে ৫৭ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ওভেন পোশাক, নীটওয়্যার, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, কৃষিজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত দ্রব্য, চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা এবং প্রকৌশল দ্রব্যাদি থেকেই আসে ৫৪ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ, মোট রফতানি আয়ের সাড়ে ৯৪ ভাগই আসে এ আট পণ্য থেকে।
এর মধ্যে নীট পোশাক থেকে ২৭ হাজার ৩৬৭ কোটি ২০ লাখ, ওভেন পোশাক থেকে ২০ হাজার ২৫ কোটি ৬০ লাখ, হোম টেক্সটাইল থেকে এক হাজার ৪৭০ কোটি, চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা থেকে এক হাজার ৪৬১ কোটি, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ থেকে ৭৩০ কোটি, কৃষিজাত পণ্য থেকে এক হাজার ৭৩৮ কোটি, কাঁচা পাট ও পাটজাত দ্রব্য থেকে এক হাজার ৬৬ কোটি এবং প্রকৌশল দ্রব্যাদি থেকে ৫৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা আসে।
এর বাইরে ফার্মসিউটিক্যালস থেকে ৩০২ কোটি, প্লাস্টিক ও মেলামাইন পণ্য থেকে ১৬৮ কোটি এবং বাইসাইকেল থেকে ২০১ কোটি টাকা আসে।
২০২০-২১ অর্থবছরেও বিশ্বজুড়ে ব্যাপক চাহিদা ছিল এ আট পণ্যের। ওই বছরের আগস্ট মাসে নীট পোশাক থেকে ২৬ হাজার ১৫৭ কোটি ৬০ লাখ, ওভেন পোশাক থেকে ২১ হাজার ৮২৩ কোটি, হোম টেক্সটাইল থেকে এক হাজার ৪১১ কোটি ২০ লাখ, চামড়া-চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা থেকে এক হাজার ২৯৩ কোটি, হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ থেকে ৬২১ কোটি ৬০ লাখ, কৃষিজাত পণ্য থেকে এক হাজার ৪৯৫ কোটি, কাঁচা পাট ও পাটজাত দ্রব্য থেকে এক হাজার ৬৩৮ কোটি এবং প্রকৌশল দ্রব্য থেকে ৬৮০ কোটি টাকা রফতানি আয় আসে।
এদিকে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর নীট পোশাক, হোম টেক্সটাইল, শাক-সবজি, টেরি টাওয়েলস, ক্যামিকেল পণ্য, ওষুধ, বাইসাইকেল, কপার ওয়্যার, প্লাস্টিক সামগ্রী, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, জুতা, সিরামিক পণ্য, রাবার, কাঁচা পাট, ফার্নিচার জাতীয় পণ্যের রফতানি বেড়েছে বলে বলছেন রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো চট্টগ্রামের কর্মকর্তারা। তবে কমেছে চা, গুঁড়া মশলা, শুকনো খাবার, তামাক, ইলেকট্রিক জাতীয় পণ্যের রফতানি।
বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, করোনার কারণে চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল পোশাকখাত। তবে বর্তমানে কিছু বিদেশি কার্যাদেশ আসছে। ব্যবসায়ীরা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামে গ্যাস, বিদ্যুতের সংকটসহ অবকাঠামোগত বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে, যা পোশাকখাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এছাড়াও কাস্টম এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের ভ্যাট আদায়ের কার্যক্রম সহজ করা এবং বন্দরে এলসিএল পণ্য রাখতে শেড বাড়ানো প্রয়োজন। সব সমস্যার সমাধান করা গেলে রফতানি আয় আরো বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক আলতাফ হোসেন বলেন, বর্তমানে রফতানির হার আগের তুলনায় বেড়েছে। চট্টগ্রাম থেকে পোশাক রফতানি হয় বেশি। এর পাশাপাশি শাক-সবজি, ওষুধ, বাই সাইকেল, প্লাস্টিক সামগ্রী, চামড়াজাত পণ্য, জুতা, সিরামিক পণ্য, রাবার ও ফার্নিচার জাতীয় পণ্যের রফতানি বেড়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে।
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- শরীয়তপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত
- শেখ হাসিনা সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- সাধারণ জ্বর-সর্দি নাকি করোনা বুঝবেন যে লক্ষণে
- এসির বাতাসে বাড়ছে ঠাণ্ডা-কাশি, ঘরোয়া উপায়ে সমাধান
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে খান এই ৫ পানীয়
- ইরানের নজিরবিহীন হামলা, নজর এখন ইসরায়েলের দিকে
- ইরানে সম্ভাব্য হামলার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করল ইসরায়েলি বিমান বাহিনী
- ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু বেনাপোল বন্দরে
- পায়ের পাতায় ব্যথা, হতে পারে যে রোগের লক্ষণ
- ছুটিতে সরকারি হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- গরমে কেন বেড়ে যায় অ্যাজমা? শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?
- বিয়েতে দাওয়াত না দেয়ায় ইউপি সদস্যর কান্ড
- শরীয়তপুরে মুজিব নগর দিবস পালিত
- বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিলো বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম : শামীম