• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রধানমন্ত্রী পাটের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২২  

শরীয়তপুর প্রতিনিধিঃ শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ও জাজিরা উপজেলা উপ-সহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলার সেরা পাট চাষীকে সেরা পাটবীজ ও পাট উৎপাদন করার জন্য পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

চলতি-২০২২ এর পাট ও পাট বীজ উৎপাদনকারী শ্রেষ্ঠ চাষীর সম্মাননা স্মারক লাভ করেছেন উপজেলার জাজিরা পৌরসভার খোসাল সিকদার কান্দি  গ্রামের শফিক চৌকিদার।

২২ আগস্ট সোমবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন জাজিরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান সোহেল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাজিরা উপজেলা কৃষি অফিসার মো: জামাল হোসেন, উপসহকারী পাট কর্মকর্তা মো: আল আমিন, জাজিরা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রতন বেপারী ও শ্রেষ্ঠ পাট চাষী শফিক চৌকিদার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান সোহেল বলেন, কৃষি বান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তারই ধারাবাহিকতায় পাট অধিদপ্তর কর্তৃক উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্পের বাস্তবায়ন করছে। এর অংশ হিসেবে আমাদের জাজিরা উপজেলায় ২ হাজার ৮০০ পাট চাষীর মাঝে বিনামূল্যে পাট বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে। যার ফলে এ বছর আমাদের উপজেলায় আবাদ ও উৎপাদন উভয়ই বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকারি সহায়তা ও অনুদানের পাশাপাশি কৃষি বিভাগের সহায়তায় এ উপজেলা ৪ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ হয়েছে। প্রতি একর জমিতে ২.২৩ মেট্রিক টন পাট উৎপন্ন হয়েছে।

আমরা বিশ্বাস করি উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্পের বদৌলতে আমরা পাটের অতিত গৌরব আবার ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবো ইনশাআল্লাহ।