• শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২৬ ১৪৩০

  • || ১৯ জ্বিলকদ ১৪৪৪

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:

ভেদরগঞ্জে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ৮ ডিসেম্বর ২০২২  

শরীয়তপুর প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্যকর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কতৃপক্ষ, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে  ভেদরগঞ্জ উপজেলা জেলা জেলা পর্যায়ের নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা  অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৭ ডিসেম্বর ( বুধবার)  ভেদরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহীদ আক্কাস - শহীদ মহিউদ্দিন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত  কর্মশালায়  প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য ও প্রকল্প পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ আহমেদ। ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুন এর সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ভেদরগঞ্জ পৌরসভা মেয়র আবুল বাশার চোকদার, ভেদরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাজি আবদুল মান্নান হাওলাদার, উপজেলা কৃষি !  উপস্থাপন করেন শরীয়তপুর জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার  সাগর মল্লিক।
প্রধান অতিথি মঞ্জুর মোর্শেদ আহমেদ বলেন,

নিরাপদ খাদ্য আধুনিক জীবনে শিল্পজাত খাদ্য একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। এ খাদ্যকে স্বাভাবিক এবং ভেজাল ও অন্যান্য দূষণ থেকে নিরাপদ অবস্থায় বিতরণ এখন একটি বিশ্ব সমস্যা। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি ছাড়াও নানা কারণে খাদ্য দূষিত হতে পারে। খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পরিবহণ, খাদ্যগ্রহণ প্রক্রিয়ার যে কোন পর্যায়ে শিল্পায়িত খাদ্য খাদ্যের অনুপযোগী হয়ে যেতে পারে। খাদ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ভোক্তার দ্বার পর্যন্ত খাদ্যের গুণগত মান নিশ্চিত রাখা একটি বড় সরকারি ও বেসরকারি দায়িত্ব।

খাদ্যশিল্পের দায়িত্ব উৎপাদিত খাদ্যসামগ্রী স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানসমূহ এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য আধুনিক মান নির্ধারণ ব্যবস্থাপনা করতে আইনগতভাবে বাধ্য।

যে সমস্ত খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মান ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি অনুসরণ করে তারা এ প্রক্রিয়ায় সরবরাহকারী সূত্র (যেমন কৃষক এবং পাইকারি কাঁচামাল সরবরাহকারি সংস্থা), পরিবহণ সংস্থা, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদেরও জড়িত করে।
খাদ্য উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত উৎপাদিত খাদ্য বাজারজাত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মোড়ক ও আধার ব্যবহূত হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াকৃত খাদ্যসামগ্রী উত্তম অবস্থায় ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে।

ফসল কাটা থেকে খাদ্য গ্রহণ করার যে কোন স্তরে রাসায়নিক দ্রব্যাদি এবং জীবাণু দ্বারা বিষাক্ত বা দূষিত হতে পারে। সাধারণত নিরাপদ খাদ্যের ঝূঁকি দুই ধরনের।