• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

গোসাইরহাটে সরকারি ৪০ শতাংশ জমি উদ্ধার

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২১  

শরীয়তপুর প্রতিনিধি: শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় সরকারি  ৪০ শতাংশ জমি উদ্ধার করেছেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা। বুধবার (৩ মার্চ)  সকাল সাড়ে ১০টায় এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত। দুই-একজন তাদের নিজস্ব জমি দাবি করলেও আদালতের আদেশের বাইরে তিনি কিছু করবেন না। যাদের কাগজপত্র সঠিক থাকে তারা তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।
 
জেলার গোসাইরহাট উপজেলায় নাগেরপাড়া বাজারে খালের পাশে ও বাজারে সরকারি জমিতে অবৈধ স্থাপন ভেঙে ফেলা হয়। এ বছরের ১৬ ফ্রেব্রুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রট আদালতে মামলার রায় হয়।
 
স্থানীয় ও ভূমি অফিস সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নাগেরপাড়া বাজারে ১ নং খতিয়ানে ২২১২ ও ২৩০৭ গং দাগে ৪০ শতক জমির ওপর ৫০ থেকে ৫৫ টি দোকান ঘর নির্মাণ করা হয়। যার বাজার মূল্য বর্তমানে প্রায় পাচ কোটি টাকা।

অবৈধ দখলদারেরা এই খাল ও সরকারি জমিতে দখল করে দোকান ঘর ভাড়া দিয়ে আসছিল। সরকার তাদের বারবার লিখিত ও মৌখিক ভাবে নোটিশ করা সত্যেও তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি। তার প্রেক্ষিতে আজ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এতে করে এই সড়কটি বড় হবে ও খাল উদ্ধার হয়।
 
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গোসাইরহাটের নাগারপাড়া এলাকায় সরকারি খাল, হালট ও সড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলে এক শ্রেণির দখলদার। এর বিরুদ্ধে গত ২০১৯ সালে এটি মামলা করা হয়। আদালতে আদেশের প‌রিপ্রেক্ষি‌তে আজ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এর আগে আমরা স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার নোটিশ করেছি।

এসময় সহযোগিতায় ছিলেন, পুলিশের ২৭ সদস্য, ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ও পল্লী বিদ্যুতের ৪ সদস্য।