• শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

জঙ্গি হামলার শঙ্কা: নজরদারিতে দিল্লির ৪ শতাধিক স্থাপনা

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০১৯  


পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই-মুহাম্মদের সদস্যরা হামলা চালাতে পারে, এমন শঙ্কায় ভারতের রাজধানী দিল্লির চার শতাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভবন, মার্কেট ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারসহ ২৪ ঘণ্টার নজরদারি শুরু হয়েছে। দিওয়ালিকে সামনে রেখে এ হামলা হতে পারে বলে ধারণা করছে ভারতীয় পুলিশ।

পুলিশের বরাতে রোববার (২০ অক্টোবর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, দিল্লির রোহিনি, উত্তর-পূর্ব, উত্তর-পশ্চিম, উত্তর, পূর্ব, সেন্ট্রাল, নয়া দিল্লি ও দ্বারকা- এই আট জেলা বেশি স্পর্শকাতর। ধারণা করা হচ্ছে, এসব জেলার অন্তত ৪২৫টি ভবনকে হামলার লক্ষ্যবস্তু করতে পারে জঙ্গিরা। এক নয়া দিল্লিতেই স্পর্শকাতর ভবন রয়েছে দুই শতাধিক। এসব ভবন বা স্থাপনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে।

নয়া দিল্লিতে অবস্থিত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সেনা ভবন, পার্লামেন্ট হাউস, রাষ্ট্রপতি ভবনকে এমনিতেই স্পর্শকাতর জায়গা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু, এখন রাজ্যের বড় বড় সব মার্কেট, মসজিদ, পুলিশ সদর দপ্তর, রুজ অ্যাভিনিউ কোর্ট, লক্ষ্মী নগর, প্রীত বিহার, আনন্দ বিহারেরও মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোকেও হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু বলে মনে করা হচ্ছে।

নয়া দিল্লির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ঈশ সিংহাল বলেন, আমাদের কাছে জঙ্গি হামলার বিষয়ে কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই। তারপরও দিওয়ালিকে সামনে রেখে শহরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। 

পুলিশের পক্ষ থেকে জঙ্গি হামলার হুমকির কথা সরাসরি স্বীকার না করলেও গত সপ্তাহ থেকেই শহরের সব থানার গেট বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে গেটে থাকছেন অন্তত একজন নিরাপত্তারক্ষী। একমাত্র সরকারি গাড়িগুলোকেই ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। ডগ স্কোয়াড ও কুইক রেসপন্স টিমকেও ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।