• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

জোরেশোরে চলছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২০  

করোনার বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে জোরেশোরে শুরু হয়েছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়াল সড়কের নির্মাণ কাজ। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে ২০২১ এর ডিসেম্বরে এয়ারপোর্ট থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত উড়াল সড়ক চালু করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে। তবে তেজগাঁও থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে।

রাজধানীর যানজট নিরসনে সরকারি-বেসরকারী অংশিদারিত্বে সবচেয়ে বড় পিপিপি প্রকল্প এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এ প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর হয় ২০১৩ সালে। বাস্তবায়নের লক্ষ্য ছিলো ২০১৮ সাল। পরে তা বাড়ানো হয় ২০২২ সাল পর্যন্ত। প্রকল্পের প্রথম অংশে কাজ শেষ হয়েছে ৫৬ শতাংশ। বনানী থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত দ্বিতীয় অংশে কাজ শুরু হলেও তেজগাঁও থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণ শেষ হয়েছে মাত্র।

প্রকল্প পরিচালক বলছেন, ভূমি ও অর্থ নিয়ে কোন জটিলতা নেই। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এএইচএমএস আকতার বলেন, তাদের আপাতত ফাইন্যান্সিয়ালের কোন সমস্যা নেই। এই সংকটটা কেটে গেছে এবং আমাদের জমিজমার যে বিষয়টা ছিল সেটাও শেষ করতে পেরেছি।

কাজের গতি অব্যাহত রাখতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বলে জানালেন প্রকল্প পরিচালক। বললেন, পুরো কাজ শেষ হবে ২০২৩ এর মধ্যে। প্রকল্প পরিচালক এস এম আক্তার বলেন, ২০২১ এর ডিসেম্বরের মধ্যে আমরা তেজগাঁও পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করতে পারবো এবং পুরো কাজটা ২০২৩ এর জুন পর্যন্ত যে টার্গেট আছে আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি।

বুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, আমার কাছে মনে হয় এই জায়গাটাতে সামনে অনেক সময় ক্ষেপণের সুযোগ আছে। ভূমি অধিগ্রহণ এবং নীতিগত সহায়তা নিশ্চিত না করে পিপিপি প্রকল্প শুরু হলে বাস্তবায়ন বিলম্বিত হয়। বিনিয়োগকবারীদের নেতিবাচক বার্তা দেয়।

অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, পিপিপি প্রজেক্ট করতে চাইলে আগে একটা সাপোর্ট প্রজেক্ট করে ল্যান্ড এবং ইকিউলিটি লোকেশন করে একদম গ্রিন ফিল্ড করার পর পিপিপি ইনভেস্টারকে ইনভাইড করতে হবে। প্রকল্পটি শেষ হলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কুতুবখালি পর্যন্ত নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হবে।