বিশ্ব নবীর সিরাত পাঠের উপকারিতা ও সিরাতের উৎস
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০২০
জগতের আদর্শ মহামানব ছিলেন মুহাম্মদ (সা.)। তমসাচ্ছন্ন আরবে তিনি জ্বালিয়েছিলেন প্রদীপ শিখা। মাত্র তেইশ বছরে এক অভাবনীয় বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন তিনি (সা.)।
এক শতাব্দির মাথায় যা আছড়ে পড়েছিলো দূরপ্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে। যে বিপ্লবের ব্যাপকতা ছিলো বাহ্যিকতাকে ছাড়িয়ে মানুষের ভেতর জগতেও। ব্যক্তিগত, পারিবারি ও সামাজিক জীবন, শিক্ষা-দীক্ষা, সভ্যতা-সংস্কৃতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, সমর ও অর্থনীতি, রাষ্ট্র ও রাজনীতিসহ সব বিষয়ে রয়েছে তার মাঝে উত্তম আদর্শ। তাই নবুওয়াতের পূর্বেই তিনি উপাধি পেয়েছিলেন ‘আল-আমিন’ বা বিশ্বস্ত।
দ্বীনি কার্যক্রমে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে, নিজেকে একজন খাঁটি মুমিন হিসেবে গড়ে তুলতে সিরাতুন্নবী (সা.) চর্চার গুরুত্ব অপরসীম। প্রকৃত শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সিরাতুন্নবীর কোনো বিকল্প নেই।
কোরআনুল কারিমের বাস্তব কপি হচ্ছে রাসূল (সা.) এর তেইশ বছরের নববী জীবন। এ কারণে সিরাত চর্চার কোনো মাস নেই। নেই নির্দিষ্ট কোনো স্থান। সিরাতের সঙ্গে মুমিনের সম্পর্ক সার্বক্ষণিক। তাই সিরাতের তথ্যগত ও আমলগত চর্চা সারা বছর হতে হবে। রবিউল আওয়াল মাসকে খুব গুরুত্ব দেয়ার পর সারা বছর সিরাতুন্নবীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখা কখনো খাঁটি উম্মতের আলামত হতে পারে না।
অবশ্য সারা বছর চর্চা ও সে অনুযায়ী জীবন যাপন করার পর বিশেষভাবে এই মাসকে গুরুত্ব দেয়া ভিন্ন বিষয়।
সিরাত আরবি শব্দ। এটি কয়েকটি অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন সিরাত শব্দের অর্থ হচ্ছে সুন্নত, রীতি, পদ্ধতি। সিরাত শব্দটি কোনো বস্তুর আকৃতি বুঝানোর অর্থেও ব্যবহার হয়। যেমন কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘নিশ্চয় আমি তাকে তার পূর্বের সূরতে ফিরিয়ে আনবো’। (সূরা: ত্বহা, আয়াত: ২১) অর্থাৎ পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে আনবো। সিরাত শব্দ পূর্ববতীদের ঘটনার ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয়। (লিসানুল আরব, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৭৭২, আল মুজামুল ওয়াসিত, পৃষ্ঠা-৪৮৬)
সাধারণত সিরাত দ্বারা বুঝানো হয়, যেকোনো ব্যক্তির জীবনচরিতকে। আর পরিভাষায় সিরাতুন্নবী দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে, রাসূল (সা.) এর জীবনীর আলোচনা। যেখানে তাঁর দেহের অবয়ব, চারিত্রিক দিক ও জন্ম থেকে নিয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটনাগুলো বিস্তারিত আলোচনা হয়।
সিরাত অধ্যয়নের গুরুত্ব:
রাসূল (সা.) এর সিরাত মুমিন জীবনে অপরিহার্য বিষয়। কোনো মুসলমান সিরাতুন্নবীকে এড়িয়ে যেতে পারে না। সিরাত অধ্যয়ন ছাড়া কারো ঈমান পূর্ণতা পেতে পারে না। খোদ কোরআনুল কারিম সিরাত অধ্যয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমাদের জন্য রয়েছে আল্লাহর রাসূলের মাঝে উত্তম আদর্শ’। (সূরা: আহযাব, আয়াত: ২১) নিম্নে সুনির্দিষ্টভাবে কয়েকটি দিক তোলে ধরা হয়েছে-
এক. ইসলামকে বাস্তবজীবনে প্রয়োগের জন্য সিরাতুন্নবীর প্রয়োজন:
আল্লাহ তায়ালা ইসলামের বিষয়গুলোকে ওহির আকারে নাজিল করেছেন। তবে তা সব বিষয়ে বিস্তারিত নয়। মৌলিক নীতিমালার আকারে এসেছে। যেমন কোরআনুল কারিমে নামাজ আদায় করতে বলা হয়েছে। কিন্তু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময়, রাকাতের সংখ্যা, রুকু, সেজদা, তেলাওয়াতের পরিমাণ ও অন্যান্য শর্তসমূহের আলোচনা কোরআনে আসেনি।
রাসূল (সা.)-কে হজরত জিবরাইল (আ.) এগুলো এসে শিখিয়েছেন। তিনি সাহাবায়ে কেরামকে আর তারা পরবর্তীদেরকে এসব বিষয় শিক্ষা দিয়েছেন। এভাবে রাসূল (সা.) এর মাধ্যমে নামাজের শিক্ষা পূর্ণতা পেয়েছে। রাসুল (সা.) এর সুন্নাহের জ্ঞান ছাড়া নামাজের পূর্ণ বিবরণ জানা কখনো সম্ভব নয়।
আল কোরআনে কাজের শুরুতে পরামর্শ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আল্লাহ তায়ালার ইরশাদ ‘আপনি তাদের সঙ্গে পরামর্শ করুন’। (সূরা: আলে ইমরান, আয়াত: ১৫৯)
কিন্তু পরামর্শ কাদের সঙ্গে করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, এর সুনির্দিষ্ট কোনো রূপরেখা কোরআনে আসেনি। রাসূল (সা.) এর সিরাত থেকে তা শিখতে হবে। বদর, উহুদ ও খন্দকের যুদ্ধে তিনি পরামর্শ করেছেন। হজরত আয়শা (রা.) এর ওপর অপবাদের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি পরামর্শ করেছেন। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা- মক্কা বিজয়ের সময় প্রকাশ্যে কারো সঙ্গে পরামর্শ করেননি।
আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ইনসাফ ও ভারসাম্যপূর্ণ আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন, আমানতকে তার প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিতে। আর যখন তোমরা মানুষের মাঝে ফয়সালা করবে তখন ইনসাফের সঙ্গে করবে’। (সূরা: নিসা, আয়াত: ৫৮)
ইনসাফ ও ভারসাম্যপূর্ণ আচরণের ক্ষেত্র ব্যাপক। পরিবার, প্রতিবেশী, সহকর্মী, প্রতিপক্ষ বা বিরোধীর সঙ্গে নবী করিম (সা.) এর ইনসাফ ও ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ থেকেই তা শিখতে হবে। অন্যথায় জুলুম বা অতি ছাড় দেয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হবে। মোটকথা, কোরআনের বাস্তব কপি হচ্ছে রাসূল (সা.) এর জীবনী। তাই কোরআনে বর্ণিত মূলনীতিগুলোর ব্যাখ্যা সিরাতুন্নবীর মাধ্যমে জেনে নিতে হবে। সিরাত অধ্যয়ন ছাড়া কোরআনের যথাযথ ব্যাখ্যা জানা কখনো সম্ভব নয়।
দুই. রাসূল (সা.) এর সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য:
রাসূল (সা.) জীবনে সীমাহীন কষ্ট সহ্য করেছেন। কখনো তায়েফের ময়দানে কাফেরদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। উহুদের ময়দানে আহত হয়েছেন। নির্যাতনের কারণে স্বদেশ ত্যাগ করেছেন। কিন্তু কখনো নিজের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য থেকে সরে আসেননি।
অন্যদিকে একজন মানুষের প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর বাহ্যিক ও চারিত্রিক সব বৈশিষ্ট্যেগুলোর সমাহার রাসূল (সা.) এর মাঝে ঘটেছিলো। এজন্য পরিবার, সমাজ ও অমুসলিমদের কাছেও তিনি ছিলেন একজন বিশ্বস্ত ও আদর্শ পুরুষ। কোনো ব্যক্তি যখন নবী করিম (সা.) সম্পর্কে জানবে তখন তার সামনে তাঁর সৌন্দর্য ফুটে ওঠবে।
রাসূল (সা.) এর সঙ্গে ভালোবাসা ছাড়া মুমিন হওয়া সম্ভব নয়। সাধারণ কোনো ভালোবাসা নয়, জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে। হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ আমি তার কাছে স্বীয় পিতা, সন্তানাদি ও অন্য সমস্ত মানুষের চেয়ে বেশি প্রিয় না হই’। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৫) আর রাসূল (সা.) এর সিরাত অধ্যয়ন ও চর্চার মাধ্যমেই এটা সম্ভব। এজন্য বুজুর্গরা কোরআন, হাদিসের সঙ্গে নিয়মিত সিরাত অধ্যয়ন করতেন।
ঈমান বৃদ্ধির জন্য:
ঈমান বৃদ্ধির অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে মুজেযা। যা মুহাম্মদ (সা.) এর নবী হওয়ার প্রমাণ ছিলো। মুজেযা মানে অলৌকিক ঘটনা। তৎকালীন আরবের বহু মানুষ রাসূল (সা.) এর মুজিযা দেখে ঈমান এনেছিলো। রাসূল (সা.) এর ইশারায় চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হওয়ার মুজেযা দেখে তৎকালীন হিন্দুস্তানের দু’জন রাজা মুসলমান হয়েছিলেন বলে সিরাত গ্রন্থগুলোতে উল্লেখ আছে। চাঁদে ভ্রমণ থেকে ফিরে এসে সে মুজেযা দেখে একজন নভোচারি মুসলমান হয়েছিলো।
তাছাড়াও নবী করিম (সা.) এর সিরাত সংশ্লিষ্ট আয়াত ও হাদিসের মর্ম সিরাতুন্নবীর জ্ঞান ছাড়া যথাযথভাবে উপলব্ধি অসম্ভব। সমাজ পরিবর্তন, সংস্কার, শিক্ষা-দীক্ষা, আমল ও ইসলাহের বহু বিষয়ের কৌশল শিখা যাবে সিরাতুন্নবী থেকে।
রাসূল (সা.) এর সিরাত জানার উৎস-
এক. কোরআনুল কারিম:
রাসূল (সা.) এর সিরাতের মূল উৎস কোরআনুল কারিম। কোরআনুল কারিম রাসূল (সা.) এর উপর তেইশ বছরের বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে নাজিল হয়েছে। ওই প্রেক্ষাপটগুলোর কোনোটির বিবরণ বিস্তারিতভাবে এসেছে, যেমন সূরা আলে ইমরানে উহুদের বিবরণ পূর্ণ এসেছে। সূরা তাওবায় তাবুক যুদ্ধের বর্ণনা এসেছে। খন্দকের যুদ্ধের বিবরণ এসেছে সূরা আহযাবে। হজরত আয়শা (রা.) এর উপর অপবাদের বর্ণনাও এসেছে বিস্তরভাবে।
দুই. হাদিস শরিফ:
রাসূল (সা.) এর সিরাতের দ্বিতীয় উৎস হচ্ছে হাদিস। হাদিসের সহিহ দুই কিতাব অর্থাৎ বুখারি ও মুসলিম শরিফে রাসূল (সা.) এর সিরাত নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বুখারিতে সাহাবাদের ফজিলত, রাসূল (সা.) এর সিরাত, কাফেরদের সঙ্গে জিহাদ, লেনদেনসহ বহু বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ এসেছে।
তিন. শামায়েলের কিতাব:
ইমাম তিরমিজি (রাহ.) এর ‘শামায়েল’ এ বিষয়ে বিখ্যাত কিতাব। শামায়েল শব্দটি ‘শিমাল’ এর বহুবচন। ‘শামায়েল’ বলা হয় রাসূলের (সা.) আচার-আচরণ, সৃষ্টিগত অবয়ব ও জীবনাচার সংশ্লিষ্ট বিষয়কে।
ইমাম তিরমিজি (রহ.) এর এই কিতাব ছাড়াও কাজী ইয়াজ (রহ.) এর ‘আশ শিফা’ এবং ইবনে কাছির (রহ.) এর ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ নামক গ্রন্থের একাংশেও এ বিষয়ের আলোচনা রয়েছে।
চার. দালায়েলুল নবুওয়াত:
রাসূল (সা.) এর নবুওয়াতের দলীল সংক্রান্ত বর্ণনা ও তাঁর মুজিযা নিয়ে যে সব গ্রন্থ সংকলন হয়েছে সেগুলোতেও রাসূল (সা.) এর সিরাতের আলোচনা পাওয়া যাবে। এ ব্যাপারে ইমাম বাইহাকি (রহ.) এর ‘দালায়েলুন নবুওয়াহ’ বিখ্যাত কিতাব।
পাঁচ. সিরাতগ্রন্থ:
রাসূল (সা.) এর জীবন চরিত জানার জন্য সিরাতগ্রন্থ একটি উৎস। এ ব্যাপারে আরবি ভাষায় ‘সিরাতে ইবনে হিশাম’ উর্দূ ভাষায় আল্লামা শিবলি নুমানির ‘সিরাতুন নবী’ এবং বাংলা ভাষায় কবি গোলাম মোস্তফার ‘বিশ্বনবী’ উল্লেখযোগ্য।
প্রাচ্যবীদ ও সিরাতগ্রন্থ-
সিরাতগ্রন্থগুলো দু’ভাগে বিভক্ত। কিছু গ্রন্থ ইসলামি চিন্তাধারার স্বাতন্ত্রতা বজায় রেখে লেখা হয়েছে। যেমন বাংলা ভাষার কবি গোলাম মোস্তফার ‘বিশ্বনবী’। কিছু গ্রন্থ এমন যার লেখক প্রাচ্যবীদ ও মিশনারিদের দ্বারা প্রভাবিত। মিশরের প্রখ্যাত লেখক ত্বহা হুসাইন এর ব্যাপারে আলেমদের মত হচ্ছে তিনি এ কাতারের ছিলেন। তাই তার লেখা থেকে সিরাত চর্চা করা দ্বারা লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশি। বাংলা ভাষায় মাওলানা আকরাম খাঁর রচিত ‘মোস্তফা চরিত’ (১৯২৫) এই শ্রেণির কিতাবের অন্তর্ভূক্ত বলে মত দিয়েছেন আলেমরা।
সেখানে তিনি রাসূল (সা.) এর শৈশবে বক্ষবিদারণ, তাঁর দৈহিক, মিরাজ ইত্যাদিকে অস্বীকার করা হয়েছে। পরবর্তীতে কবি গোলাম মোস্তফা ‘বিশ্বনবী’ গ্রন্থ রচনা করে সেখানে তিনি যুক্তির মাধ্যমে উক্ত বিষয়গুলো প্রমানিত করেন। বাংলা ভাষায় সিরাতগ্রন্থগুলোর মধ্যে কবি গোলাম মোস্তফার ‘বিশ্বনবী’ যেমন জনপ্রিয়তা পেয়েছে, অন্যকোনটির ভাগ্যে তা জুটেনি।
সর্বশেষ কথা হচ্ছে, সিরাতের অধ্যয়ন অন্যান্য ব্যক্তিদের জীবনী পড়ার মতো হলে তেমন কোনো উপকার হবে না। পাঠকের অন্তরে থাকতে হবে ইসলামের প্রতি মর্যাদাবোধ। তাকে বিশ্বাসী হতে হবে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের।
- সাধারণ জ্বর-সর্দি নাকি করোনা বুঝবেন যে লক্ষণে
- গরমে মুখে ও পিঠে ব্রণ হচ্ছে?
- ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আজই
- বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে সঙ্গীত শিল্পী ‘পাগলা হাসান’সহ নিহত ২
- বিয়েবাড়ির মতো খাসির মাংস ভুনা করবেন যেভাবে
- বদলা নিতে ডেকে নিয়ে কোপানো হয় পাভেলকে
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম দ্রুত শেষ করার তাগিদ
- বিএনপির চিন্তাধারা ছিল দেশকে পরনির্ভরশীল করা: শেখ হাসিনা
- স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ
- জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো
- শপথ নিলেন পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমার
- মুজিব নগর সরকার গঠনের পরই বিশ্বের স্বীকৃতি পায়
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দেশ ও সমাজে কল্যাণ হচ্ছে- শাজাহান খান
- মাদারীপুরে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ তিনজন গোয়েন্দা পুলিশের জালে
- ম্যান সিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল
- উজিরপুরে প্রানিসম্পদ প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ‘সেফ জোনে’ ২৩ নাবিক, নিরাপত্তায় ইতালির যুদ্ধজাহাজ
- জলবায়ু অর্থায়নে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য: আইএমএফ
- মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
- সন্দেহভাজন আরও এক কেএনএফ সদস্য কারাগারে
- রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
- প্রভাব খাটিয়ে আর পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: মন্ত্রী
- গলায় কৈ মাছ আটকে কৃষকের মৃত্যু
- পরীমণির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী নাসিরকে মারধরের সত্যতা পেয়েছে পিবিআই
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল আগামী সপ্তাহে
- রেস্তোরাঁয় মদ না পেয়ে ‘তাণ্ডব চালান’ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
- ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার দেখিয়ে চাকরি হারালেন পুলিশ সুপার
- কৃষকরাই অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি: স্পিকার
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- এ বছর ফিতরার হার নির্ধারণ
- শরীয়তপুরে প্রথমবার মৌরি চাষ
- বরিশালে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে অলোচনা সভা
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- রোজার মাসে সুস্থ থাকতে হৃদরোগীরা যা করবেন
- শরীয়তপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত
- শেখ হাসিনা সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন
- ভেদরগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ ব্যাপক আবাদ
- প্রস্রাবে ফেনা হওয়া কঠিন রোগের লক্ষণ নয় তো?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- এসির বাতাসে বাড়ছে ঠাণ্ডা-কাশি, ঘরোয়া উপায়ে সমাধান
- ইরানের নজিরবিহীন হামলা, নজর এখন ইসরায়েলের দিকে
- গোসাইরহাটে ৪০০ কেজি জাটকাসহ আটক ৪
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে খান এই ৫ পানীয়
- সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু বেনাপোল বন্দরে