• মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তির আবেদন ১ এপ্রিল শুরু

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ৮ মার্চ ২০২১  

গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার জন্য ১ এপ্রিল থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে। পরীক্ষা শুরু হবে ১৯ জুন থেকে। যেসব শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম যোগ্যতা থাকবে তারা প্রাথমিক আবেদন করতে পারবেন। 

সোমবার বেলা ১২টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে উপাচার্যবৃন্দের সমন্বয়ের গঠিত কোর কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সভা সূত্রে জানা যায়, গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে প্রাথমিক আবেদনে শিক্ষার্থীদের কোনো ফি প্রদান করতে হবে না। যে সব শিক্ষার্থী ২০১৯ বা ২০২০ সালে এইচএসসি/আলিম ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তারাই আবেদন করতে পারবে। ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর বিজ্ঞান শাখার জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৮.০, বাণিজ্য শাখার জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫ এবং মানবিক শাখার জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৭.০ থাকতে হবে। তবে প্রত্যেক শাখাতে বিভাগে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.৫ থাকতে হবে। 

শুধুমাত্র এবছরের জন্যই গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯ ও ২০২০ সালে এইচএসসি পাসকৃত শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আগামী বছর থেকে পূর্ববর্তী বছরের পাসকৃত অর্থাৎ সেকেন্ড টাইমার শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না। 

প্রাথমিক আবেদনকারীদের মধ্য থেকে মেধার ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য শিক্ষার্থীদের ফলাফল ২৩ এপ্রিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজের মাধ্যমে জানানো হবে। গুচ্ছভুক্ত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একযোগে যতজন শিক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার সুযোগ রয়েছে মেধার ভিত্তিতে ততজন শিক্ষার্থীকে চূড়ান্ত আবেদন করার সুযোগ দেয়া হবে। প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত শিক্ষার্থীরা মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা জমা দিয়ে ২৪ এপ্রিল থেকে ২০ মে তারিখের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত আবেদন করতে হবে। সব পরীক্ষা নির্দিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে একযোগে বেলা ১২টায় শুরু হবে। একজন শিক্ষার্থী কমপক্ষে ৫টি পরীক্ষা কেন্দ্র নির্বাচন/চয়েস করতে পারবেন। ২০১৯ সালের পাসকৃত শিক্ষার্থীগণ বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘কেন্দ্র’ হিসেবে চয়েস বা পছন্দ করতে পারবেন না। প্রয়োজনে চয়েসকৃত নির্দিষ্ট কেন্দ্রের বাইরেও পরীক্ষা দিতে হতে পারে। আবেদনকারীরা ১ জুন থেকে ১০ জুন তারিখের মধ্যে এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। ভর্তি পরীক্ষা ১৯ জুন থেকে শুরু হবে। ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্যাদি ভর্তি সংশ্লিষ্ট ওয়েব সাইট (www.gstadmission.org এবং www.gstadmission.ac.bd) ও জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।