• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
২০৩২ সাল পর্যন্ত ইইউতে জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পাশে আছি: প্রধানমন্ত্রী জনসমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব রোহিঙ্গাদের জন্য বৃহত্তর তহবিল সংগ্রহে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান লেখাপড়ার নামে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি না করার আহ্বান বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বিশ্বে অনেক বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্ট করে ভাষা সংরক্ষণ-উন্নয়নের উদ্যোগ, হচ্ছে আইন ‘কিডনি রোগীদের চিকিৎসায় নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’ ইফতার পার্টি না করে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

বেগম পাড়ার সাহেবদের ধরা হবে: কাদের

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০২০  

কানাডার বহুল আলোচিত বেগমপাড়ার সাহেবদের ধরতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুদককে এ ব্যাপারে সার্বিক তদন্ত করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কানাডার বেগম পাড়ার বিষয়টি নজরে আনার পর থেকেই সক্রিয় হয়েছে সরকার। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুদককে এ ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। দুদকের তদন্তে যাদের নাম বের হয়ে আসবে তাদের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বেগমপাড়ায় যারা অর্থপাচার করেছেন, তাদের মধ্যে সরকারি আমলার সংখ্যা বেশি, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এ বক্তব্যের ব্যাপারে ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা অর্থপাচার করেছে, আমাদের কাছে তাদের পরিচয় অর্থপাচারকারী। তারা যেই হোক ধরা হবে। এর মধ্যে যদি কোন সরকারী কর্মকর্তা থাকেন, তাদের মধ্যে কেউ যদি মনে করেন তিনি সরকারের কাছের লোক, তাদেরও ছাড় দেয়া হবে না।

কারা বিদেশে অর্থপাচারের সাথে জড়িত,  সরকারের কাছে এমন কোন তথ্য আছে কিনা, এ প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, তদন্ত শেষে পাচারকারীদের নামও প্রকাশ করা হবে।

সম্প্রতি ডিআরইউর মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানান, স্থানীয়ভাবে পাওয়া তথ্যে তারা জানতে পেরেছেন, কানাডার একটি এলাকায় বেশ কিছু বাংলাদেশি বাড়ি গাড়ি গড়ে তুলেছেন। তবে তাদের মধ্যে রাজনীতিবিদ মাত্র চারজন। অর্থপাচারকারীদের মধ্য বেশিরভাগই সরকারি আমলা। এ বক্তব্যের পর সরকারের বিভিন্ন মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। এর মধ্যে হাইকোর্টও তাদের পরিচয় জানতে চেয়েছে।