• মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

সামরিক শাসনামলের অধ্যাদেশ আইনে পরিণত করতে সময় ৩ মাস

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২০  

দুটি সামরিক শাসনামলে জারি করা যে অধ্যাদেশগুলো এখনও আইনে পরিণত হয়নি, সেগুলোকে আইনে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগকে আগামী তিন মাস সময় দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৭ জুলাই) ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘মন্ত্রিসভার পক্ষ থেকে নির্দেশনা আসছে সেটা হলো, যতগুলো অধ্যাদেশ আছে যেগুলোকে আইনে পরিণত করতে হবে বলে আগে থেকেই সিদ্ধান্ত ছিল। এটা তিন মাসের মধ্যে এগুলো ফাইনাল করে নিতে হবে। আইনমন্ত্রী মহোদয়ও এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, আগামী তিন মাস আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের মধ্যে এটি ফাইনাল করে ফেলতে হবে। পঞ্চম সংশোধনী ও সপ্তম সংশোধনী বাতিল করে সুপ্রিম কোর্টের দেয়া রায় অনুযায়ী দুটি সামরিক সরকারের শাসনামল অবৈধ হয়ে যায়। ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত এবং ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সময়ের মধ্যে জারি করা সব অধ্যাদেশও অবৈধ। ওই দুই সামরিক শাসনামলে ১৭২টি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল।

এ অধ্যাদেশগুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে ২০১৩ সালে ও ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত জারিকৃত অধ্যাদেশ ‘কার্যকরণ (বিশেষ বিধান) আইন ২০১৩’ এবং ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ ‘কার্যকরণ (বিশেষ বিধান) আইন-২০১৩’ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।

সে অনুযায়ী অধ্যাদেশগুলো যুগোপযোগী করে বাংলায় অনুবাদ করে আইনের খসড়া হিসেবে মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর সংসদে বিল আকারে পাস হয়ে আইনে পরিণত হচ্ছে।