• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে এমপিও হবে : শিক্ষামন্ত্রী

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০১৯  

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান এমপিও নীতিমালা সংশোধন করা হবে। অসঙ্গতি বা ভুল-ত্রুটি থাকলে তা বদলানো যাবে। এমপিও নীতিমালা কোনো ধর্মগ্রন্থ নয় যে তা পরিবর্তন করা যাবে না। সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতেই এই এমপিও দেয়া হবে। 

রবিবার (২০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর সেগুনবাগিচা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আইন কিংবা সংবিধান পরিবর্তন করা যায়। নীতমালাও করা যায়। আগের এমপিও নীতিমালাটা ভালো মনে করা হয়নি। তাই নতুন নীতিমালা করা হয়েছে। আপনারা আপত্তি করছেন। আপত্তি করেই আন্দোলনে গেছেন।’

ড. দীপু মনি বলেন, ‘আমার আগে যিনি দায়িত্ব ছিলেন তিনি আপনাদের বলেছেন নীতিমালা তো পরিবর্তন করা যায়। তিনি তো ঠিকই বলেছেন। কিন্তু নীতিমালা তো পরিবর্তন হয়নি। সে সময় আন্দোলন করেছেন। কিন্তু আজকে যেভাবে আলাপ আলোচনা হচ্ছে যদি সেভাবে আলাপ আলোচনাটা হতো হয়তো সে সময়ই পরিবর্তনের একটা সুযোগ থাকত।’

মন্ত্রী বলেন, আমরা দায়িত্ব এসে পেলাম এমপিওভুক্তির জন্য নীতিমালা হয়েছে, নীতিমালা অনুযায়ী দরখাস্ত চাওয়া হয়েছে। ৯ হাজারের বেশি দরখাস্ত পড়েছে। আপনাদের দেয়া দরখাস্ত, বেনবেইজের তথ্য অনুসারে অনলাইনে দরখাস্তের ভিত্তিতে একটা তালিকা করা হয়ে গেছে। আমি এসে জানুয়ারিতে পেলাম একটা তালিকা প্রস্তুত আছে। তারপর আপনাদের আন্দোলন দেখলাম। আমি নিজে নীতিমালাটা দেখেছি। আমি মনে করি নীতিমালাটি সংশোধন প্রয়োজন। এই নীতিমালায় গ্রাম এবং শহরের মধ্যে শিক্ষার্থী সংখ্যায়, পরিক্ষার্থীর সংখ্যায় তফাৎ আছে। শহরে বেশি গ্রামাঞ্চলে কম। নীতিমালা করার আগে পাশের হারের বিষয়ে চিন্তা করা উচিত ছিল।

শিক্ষামন্ত্রী জানান, ‘বর্তমান নীতিমালা করার ক্ষেত্রে আরও ভালো ভাবনা থাকতে পারত। এখন আমি যে অবস্থা পেলাম এখন আমার কী করণীয়। আমি আইনজীবী হিসেবে আইনের সুবিধাটা যেমন বুঝি আইনের সমস্যাটাও বুঝি। একটা নীতিমালার মাঝখানে গিয়ে সব পরিবর্তন করা যায় না। হলে সেটা মামলা মোকদ্দমায় গড়াবে।’