• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

অবৈধ সংসদে কেন এসেছেন, প্রশ্ন মতিয়ার

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০১৯  

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: এই সংসদে বসে বলবেন সংসদ অবৈধ। আবার সেই সংসদের সদস্য হিসেবে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নেবেন। অবৈধ হলে কেন এসেছেন এই সংসদে।

বিএনপির সংসদ সদস্যদের কাছে এ প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। 

রোববার (১৬ জুন) জাতীয় সংসদের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে মতিয়া চৌধুরী এ প্রশ্ন তোলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। 

মতিয়া চৌধুরী বলেন, আজ কেউ কেউ উন্নয়ন দেখে না। ওনারা চোখ থাকতে অন্ধ। ওনারা পদ্মাসেতু দেখেন না, জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন, গড় আয়ু বৃদ্ধি, মাথাপিছু আয়, খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণতা অর্জন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি- তারা এসব কিছুই দেখেন না। তারা এসব কিছু না দেখলেও দেশের জনগণের কিছু আসে যায় না। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। 

সম্পূরক বাজেট সর্ম্পকে তিনি বলেন, আমি যখন কৃষিমন্ত্রী ছিলাম কিছুটা কিপটা, তাই খরচ কমিয়ে করেছি। কিন্তু বিজ্ঞানচর্চায় খরচের কোনো কমতি ছিল না। 

নির্বাচন কমিশনের ব্যয় প্রসঙ্গ তুলে ধরে মতিয়া চৌধরী বলেন, বিগত সংসদ নির্বাচন বিতর্কিত করার অনেক চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৌশলী ও উদার নেতৃত্বের কারণে সেটা তারা পারেনি। 

মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিরোধীদলও সংসদে এসেছে। যদিও কেউ কেউ বলছেন সংসদ অবৈধ। অবৈধই যদি হয়, তাহলে এসেছেন কেন। কেউ তো চরণ ধরে সংসদে আনেনি। অবৈধ বলবেন আবার সুযোগ-সুবিধা নেবেন। জলে নামবো, জল ছিঁটাবো, গা ভেজাবো না, এটা হয় না। সংসদে গণতন্ত্রের চর্চাই ভালো। 

তিনি আরও বলেন, আদমজী জুট মিলটি বন্ধ করে দিয়েছিল, জুট মিলগুলোর অবস্থা ভালো না। জুট মিলগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী কাজ করছেন। উন্নয়ন কাজে টাকা যদি বেশি খরচ হয়ে যায় আমি সেটা অন্যায় মনে করি না। সংসদ নিশ্চয়ই সেটা অনুমোদন দেবে। শেখ হাসিনার সরকার বেশি খরচ করেছে ঠিক। কিন্তু সেটা হাওয়া ভবন খোলার জন্য ব্যয় করেনি। সমস্ত স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মুখোমুখি হয়েই তিনি ব্যয় করেছেন