• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

রপ্তানি বাণিজ্য বাড়াতে ঋণের সুদহার কমলো

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২০ নভেম্বর ২০১৯  

 

 

রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের (ইডিএফ) ঋণের সুদের হার কমানো হয়েছে। এখন রপ্তানিকারকরা লন্ডন আন্তব্যাংক হারের (লাইবর) সঙ্গে ১.৫০ শতাংশ সুদে ব্যাংক থেকে এ ঋণ নিতে পারবেন।

আগে লন্ডন আন্তব্যাংক হারের (লাইবর) সঙ্গে ২.৫০ শতাংশ সুদ দিতে হতো। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

ব্যাংক সূত্র জানায়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাজারসৃষ্টি এবং বাংলাদেশী পণ্য রপ্তানিতে সরকার বরাবরই উৎসাহ দিয়ে আসছে। এবারো রপ্তানি বাণিজ্য বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের (ইডিএফ) আকারও বাড়ায় সরকার। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের আকার ৫০ কোটি ডলার বাড়িয়ে ৩৫০ কোটি ডলার করা হয়।

এদিকে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্যাংকগুলোর জন্যও ইডিএফ তহবিলের ঋণের সুদের হার কমানো হয়েছে।

এ তহবিল থেকে অর্থ নিতে আগে ব্যাংকগুলোকে লন্ডন আন্তব্যাংক হারের (লাইবর) সঙ্গে আরও ১ শতাংশ সুদ দিতে হতো। এটা কমিয়ে দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই সুদহার আগামী বছর ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

রপ্তানি খাতে সহায়তা দিতে ১৯৮৯ সালে মাত্র তিন কোটি ডলার দিয়ে ইডিএফের যাত্রা শুরু হয়। দফায় দফায় বাড়িয়ে এই তহবিলের পরিমাণ এখন ৩৫০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।

ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইডিএফ থেকে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ আবার রপ্তানিকারকদের দিয়ে থাকে। এ তহবিলের ঋণের হার সাধারণ ঋণের হারের চেয়ে বেশ কম বলে রপ্তানিকারক এই ফান্ড থেকে ঋণ নিতে চান।

বিজিএমইএ বা বিটিএমএর সদস্য বস্ত্র বা তৈরি পোশাকের একজন রপ্তানিকারক তহবিলটি থেকে সর্বোচ্চ আড়াই কোটি ডলার ঋণ নিতে পারেন। এছাড়া চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিক, ওষুধসহ বিভিন্ন খাতের রপ্তানিকারকরাও এ তহবিল থেকে ঋণ সুবিধা পেয়ে থাকে।