• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

নতুন উদ্ভাবিত সরিষা-ধানের জাত দিয়ে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

 

 

নতুন উদ্ভাবিত সরিষা ও ধানের জাত দিয়ে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। 

তিনি বলেন, শিল্প কারখানা বাড়ানোর মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে যেখানে কৃষির বড় ভূমিকা থাকবে। সবুজ বিপ্লবকে বেগবান করতে হবে। প্রতিবছর ৭-৮ লাখ টন ডাল আমদানি কেন করতে হচ্ছে? আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করলে ডালের আমদানি নির্ভরতা রোধ করা যেত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সফল বাস্তবায়নের জন্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এ সময় এপিএ সফলভাবে বাস্তবায়নে যারা সফল হয়েছেন তাদের অভিনন্দন জানান আব্দুর রাজ্জাক।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের কাজের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে বলেই এ খাতের সাফলতা দৃশ্যমান। সরকারের অঙ্গীকার আমার গ্রাম, আমার শহর। আমার গ্রাম, আমার শহরের অর্থ হল গ্রামবাংলার প্রাকৃতিক রূপ অটুট রেখে শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছে দেওয়া। 

তিনি বলেন, গ্রামের মানুষের আয় বাড়াতে হবে। উন্নত রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ব্যবস্থা, সুপেয় পানি, আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা ও সুচিকিৎসা, মানসম্পন্ন শিক্ষা, উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বাড়ানোসহ মানসম্পন্ন ভোগ্যপণ্যের বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে আধুনিক শহরের সব সুবিধাদি দেওয়ার মাধ্যমে বর্তমান সরকার প্রতিটি গ্রামকে শহরে উন্নীত করার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ। 

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সবাইকে মাঠে যেতে হবে, কৃষকের সঙ্গে কথা বলতে হবে। মাঠ পর্যায়ের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কৃষকের বাড়ি বাড়ি যেতে হবে। কোন কৃষক কী ফসল আবাদ করতে চায়, তার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কত জানতে হবে। প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে হবে।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। এতে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও দপ্তর সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। 

এবারে এপিএ পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) প্রথম স্থান, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) দ্বিতীয় ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড (সিডিবি) তৃতীয় স্থান অর্জন করে। পরে মন্ত্রণালয়ের এপিএ টিমকে সম্মাননা দেওয়া হয়।