• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে নজরদারি শুরু

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১  

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে সারা দেশে ড্রাইভ টেস্ট বা জরিপ কার্যক্রম শুরু করল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন- বিটিআরসি। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর রমনায় বিটিআরসি কার্যালয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর শিকদার।

এ সময় বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সারা দেশে প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটারের বেশি এলাকায় এ ‘ড্রাইভ টেস্ট’ পরিচালনা করা হবে। এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে মোট ৩ হাজার ৩০০ কিলোমিটার, চট্টগ্রাম বিভাগে ১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এবং খুলনা বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এলাকায় এ ড্রাইভ টেস্ট পরিচালনা করা হবে। প্রায় ৩০০টি উপজেলায় আগামী ৬ মাস ধরে এ কার্যক্রম চলবে।

এই কার্যক্রমের আওতায় নিমো ওয়াকার এয়ার, ইনভেক্স টু এবং ইউন্ডক্যাচার নামে তিন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে কলড্রপ, রিসিভ লেভেল, কল সেটআপ টাইম, সাকসেস রেটসহ মোবাইল ফোন সেবার গুণগত মানগুলো নজরদারি করা হবে। ৬ মাসের ড্রাইভ টেস্টের ফলাফল নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মোবাইল সেবার মান সন্তোষজনক না হলে অপারেটরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি।

এর আগে ২০১৭ সালে ও ২০১৯ সালে এ ধরনের ড্রাইভ টেস্ট করেছিল বিটিআরসি।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার সবশেষ তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৭ কোটি। মোবাইলে ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৯ লাখে। করোনাকালে মোবাইল সেবার মান নিয়ে গ্রাহক অভিযোগ বাড়তে থাকে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে মাঠ পর্যায়ে নজরদারি শুরু করল বিটিআরসি।