• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

শিশু তুহিন হত্যা: ফের রিমান্ডে বাবা-চাচা

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০১৯  

 

সুনামগঞ্জের দিরাইর উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের কেজাউরা গ্রামে শিশু তুহিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বাবা ও চাচাকে আবারও রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

বাবা আব্দুল বাছিরকে পাঁচ দিন ও দুই চাচাকে তিন দিন করে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। 

সোমবার (২১ অক্টোবর) বিকেল ৫টায় সুনামগঞ্জ জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল আদালতের বিচারক শ্যাম কান্ত সিনহা তিন আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) কে এম নজরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে নিহত তুহিনের বাবা আব্দুল বাছির, চাচা আব্দুল মোছাব্বির ও জমশেদ আলীকে সাত দিন করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত তার বাবার পাঁচ দিন এবং দুই চাচাকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
 
তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আবারও রিমান্ডে আনা হয়েছে। 

এর আগে শুক্রবার আব্দুল বাছির ও দুই চাচাকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে আদালত তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এদিকে মঙ্গলবার নিহতের আরেক চাচা নাসির উদ্দিন ও চাচাতো ভাই শাহরিয়ার ঘটনার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

এ ঘটনায় প্রথমে সন্দেহভাজন হিসেবে বাবা, চাচা, চাচি, চাচাতো বোন, ও চাচাতো ভাইকে আটক করে পুলিশ। পরে পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে চাচি ও চাচাতো বোনকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

হত্যাকাণ্ডের পর দিন শিশু তুহিনের মা মনিরা বেগম অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে দিরাই থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে ওই মামলায় তুহিনের বাবাসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।