• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলি আবেদনের সুযোগ

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২৪  

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকরা আবারও অনলাইনে বদলির আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছেন। আগ্রহীরা একই উপজেলা ও থানার মধ্যে বদলির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) থেকে এ বদলির আবেদন কার্যক্রম শুরু হবে। ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এ প্রক্রিয়া। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ২২ থেকে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষকরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। প্রধান শিক্ষক ২৫ এপ্রিল সেটি যাচাই করবেন। ২৬-২৭ এপ্রিল সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার আবেদনটি যাচাই করবেন। ২৮-৩০ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসের যাচাই ও অগ্রায়ণ সম্পন্ন হবে।

১-২ মে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ণ সম্পন্ন হবে। ৩-৫ মে পর্যন্ত বিভাগীয় উপ-পরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন করা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয় বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।

মানতে হবে যেসব শর্ত

> আগ্রহী শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধু একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে তা বাতিল করার জন্য পরবর্তী সময়ে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

> যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন।

> যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনর্বিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

এর আগে ৩০ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকদের আন্তঃউপজেলা/থানায় (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম শুরু হয়ে চলে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে সে দফায় সার্ভার জটিলতায় অনেকে আবেদন করতে পারেননি বলে অভিযোগ রয়েছে।