• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

এশিয়ার ‘মাদক সম্রাট’ সে চি লপ ইউরোপে গ্রেফতার

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২১  

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাদক পাচারকারী দলগুলোর একটির প্রধান সে চি লপকে গ্রেফতার করেছে নেদারল্যান্ডস পুলিশ। সে চি লপ এশিয়ার ‘ড্রাগ লর্ড’ (মাদক সম্রাট) হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়।

শুক্রবার আমস্টারডামের শিপোল বিমানবন্দর থেকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ এই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় ১০ বছর তার গতিবিধির ওপর নজর রাখছিল অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ। অস্ট্রেলিয়া এখন এই ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণের আবেদন করবে।

চীনা বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক সে চি লপকে বলা হয় ‘দ্য কোম্পানি’র প্রধান। পুরো এশিয়ায় সাত হাজার কোটি ডলারের অবৈধ মাদকের বাজার পরিচালনা করে তারা। খবর বিবিসি।

অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ বিভাগের ধারণা, স্যাম গোর সিন্ডিকেট নামে পরিচিত ‘দ্য কোম্পানি’ পুরো এশিয়ার মাদক ব্যবসার প্রায় ৭০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে। ৫৬ বছর বয়সী সে চি লপকে কুখ্যাত মেক্সিকান মাদক ব্যবসায়ী ‘এল চাপো’ গুজমানের সঙ্গেও তুলনা করা হয়।

২০১৯ সালে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এশিয়ার ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে জাতিসংঘের তথ্যের বরাত দিয়ে জানানো হয়, মেথঅ্যামফেটামিন বিক্রি করে ২০১৮ সালে সিন্ডিকেটের আয় হয়েছিল এক হাজার ৭০০ কোটি ডলার।

৯০’এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে মাদক চোরাচালানের অভিযোগে ৯ বছর কারাগারে ছিলেন তিনি। রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, সে চি লপকে ধরতে পরিচালিত কুঙ্গুর অপারেশন অভিযানে বলা হচ্ছে- বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০টি সংস্থা কাজ করেছে।