• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

জাজিরায় শিশু উদ্ধার ও অপহরন কারীকে আটক করেছে পুলিশ

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০১৯  

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ২৪ নম্বর সেনেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ফাহিম হোসেনকে (৮) অপহরণের দুই দিন পর আজ সোমবার উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ভোরে ঢাকার কামরাঙ্গীরচর চর এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। অপহরণের অভিযোগে ওই শিশুর চাচা শিপন মৃধাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জাজিরা থানা-পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ফাহিমের বাবা রিপন মৃধা মালয়েশিয়া প্রবাসী। গত শনিবার ফাহিম বিদ্যালয়ে গেলে দুপুর দুইটার দিকে টিফিনের সময় তাকে তুলে নিয়ে যায় তার চাচা শিপন মৃধা। শিশুটিকে ঢাকার কামরাঙ্গীরচরের একটি বাসায় আটকে রাখা হয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজে না পেয়ে জাজিরা থানায় অভিযোগ করে। ওই রাতে অপহরণকারীরা শিশুর মায়ের মুঠোফোনে কল করে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। ওই ফোন কলের সূত্র ধরে পুলিশ আজ ভোরে ফাহিমকে উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, অপহরণে জড়িত সন্দেহে ফাহিমের চাচা শিপন মৃধা, তাঁর সহযোগী রুবেল মোল্যা ও সোলায়মান ওরফে আল আমীনকে আটক করা হয়। শিপন, রুবেল ও সোলায়মান ঢাকার একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিক। রুবেলের বাড়ি জাজিরার বিলাসপুর এলাকায়। আর সোলায়মানের বাড়ি ভেদরগঞ্জের নরসিংহপুর এলাকায়।
আজ দুপুরে ওই শিশুর মা বাদী হয়ে জাজিরা থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
শিশুটির মা শুভতারা বেগম বলেন, ‘আমার দেবর শিপনের সঙ্গে আগে থেকেই বিরোধ আছে। টাকার জন্য তিনি আমার ছেলেকে অপহরণ করবেন, ভাবতে পারিনি। আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) কামরুল হাসান এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।