• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

বঙ্গবন্ধু বিপিএল-২০১৯

টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে কুমিল্লা

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০১৯  

 


চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স আর সিলেট থান্ডারের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে সপ্তম বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) বা বঙ্গবন্ধু বিপিএল। দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স-রংপুর রেঞ্জার্স। টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।


বুধবার (১১ ডিসেম্বর) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেটকে ৫ উইকেটে হারিয়ে আসর শুরু করেছে বন্দরনগরীর দল চট্টগ্রাম।

যেখানে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক রায়াদ এমরিট। নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর ইনজুরিতে এ ম্যাচে চট্টগ্রামের নেতৃত্ব দেন ক্যারিবীয় তারকা এমরিট। আর সিলেটের আর্মব্যান্ড নিয়ে দলপতির ভূমিকায় ছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।

মোহাম্মদ মিঠুনের ঝড়ো হাফসেঞ্চুরির সুবাদে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রানের ভালো সংগ্রহ পায় সিলেট থান্ডার। জবাবে, ১৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে চট্টগ্রাম। ফিফটি হাঁকিয়ে ম্যাচসেরা চট্টগ্রামের ইমরুল কায়েস।

৩০ বলে হাফসেঞ্চুরি করার পর দলের মোট রানে দারুণ ভূমিকা রাখেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান মিঠুন। ইনিংসের শেষ ওভারে এমরিটের বলে আউট হওয়ার আগে ৩৫ বলে ২৯ করেন মোসাদ্দেক। তবে অসাধারণ ব্যাটিং করা মিঠুন অপরাজিতই থেকে যান। শেষ পর্যন্ত তিনি ৪৮ বলে ৮৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেই মাঠ ছাড়েন। তার ব্যাট থেকে ৪টি চার ও ৫টি ছক্কা এসেছে।

১৬৩ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনার আভিস্কা ফার্নান্দো রানের গতি ঠিক রাখতে ২৬ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় করেন ৩৩ রান। ৮.৪ ওভারে ৮৬ রানের জুটি গড়েন চ্যাডউইক ওয়ালটন এবং ইমরুল কায়েস। এবাদত হোসের বলে আউট হওয়ার আগে ইমরুল খেলেন ম্যাচ জেতানো ইনিংস। ৩৮ বলে দুটি চার আর ৫টি ছক্কায় করেন ৬১ রান। ওয়ালটন ৩০ বলে তিনটি চার আর দুটি ছক্কায় করেন অপরাজিত ৪৯ রান।