• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

মেসির ইচ্ছার চেয়ে ক্লাবের স্বার্থই বড় : বার্সা প্রেসিডেন্ট

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২০  

নতুন মৌসুম শুরুর আগেই ক্লাব ছাড়ার তীব্র ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার আর্জেন্টাইন জাদুকর লিওনেল মেসি। কিন্তু চুক্তির নানান শর্ত বের করে, তাকে আটকে রেখেছে বার্সা টিম ম্যানেজম্যান্ট। বিশেষ করে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট জোসেফ মারিয়া বার্তেমেউ রীতিমতো মেসির মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে যান।

বার্সা প্রেসিডেন্ট তখনই জানতেন, মেসির ইচ্ছাকে প্রাধান্য না দেয়ায় অনেক সমালোচনা সইতে হবে তাকে। তবে ক্লাবের বৃহত্তর সার্থের কথা চিন্তা করেই অমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল- এমনটাই জানালেন বার্তেমেউ। তার মতে, বার্সেলোনার হয়ে মেসির এখনও অনেক দেয়ার বাকি আছে।

মেসির ক্লাব ছাড়তে চাওয়ার ঘটনাটি পুরো ফুটবল বিশ্বের আলোচনার প্রধান বিষয়ে রূপ নিয়েছিল। আর্জেন্টাইন সুপারস্টারের মতে, তিনি ফ্রি-তেই যোগ দিতে পারতেন কোনো ক্লাবে। আর বার্সেলোনা ম্যানেজম্যান্ট সাফ জানিয়ে দেয়, বাই আউট ক্লজের ৭০০ মিলিয়ন ইউরো দিলেই কেবল তাকে নিতে পারবে অন্য কোনো ক্লাব।

এমতাবস্থায় দুই পক্ষের মুখোমুখি অবস্থান একপর্যায়ে আইনি লড়াইয়ের দিকে এগুতে থাকে। কিন্তু নিজের শৈশবের ক্লাবের বিরুদ্ধে আদালতে যেতে রাজি ছিলেন না মেসি। তাই রাজি হয়েছেন ২০২০-২১ মৌসুমটিও বার্সেলোনায় থেকে যেতে। তবে মেসি তখনই বলেছিলেন, ‘বার্তেমেউ নিজের কথা রাখেনি।’

এ বিষয়ে গত মাসদুয়েক ধরেই চলছে নানান আলোচনা। সবশেষ এই সোমবার বার্তেমেউ বললেন, ‘নতুন প্রজেক্টের অংশ হিসেবে আমাদের প্রথম গুরুত্ব ছিলো মেসিকে ক্লাবে রাখা। তাই তার ক্লাব ছাড়ার বিষয়ে কোনো আলোচনাই শুরু করতে চাইনি।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘মেসির ক্লাব ছাড়ার বিষয়টি আটকে দেয়ার দোষে অপরাধী করা হয় আমাকে। বলা হয়, নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এমনটা করেছি। আসলে, না। আমরা ক্লাবের স্বার্থ আগে দেখেছি এবং আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীর শক্তি বাড়িয়ে দিতে চাইনি। সমালোচিত হবো জেনেও সিদ্ধান্তটা আমরা নিয়েছি।’

এসময় ভক্ত-সমর্থকদের মনের অবস্থা বুঝতে পারছেন জানিয়ে বার্সা প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি প্রত্যেকের অবস্থানটা বুঝতে পারছি, সহানুভূতি থাকা জরুরি। মেসির বিষয়ে রাগ হওয়াই স্বাভাবিক। কারণ পরাজয় মেনে নেয়া ভালো নয়। তবে সে যে ক্লাব ছাড়তে চায়, এটি জানানোর ডেডলাইন দেয়া ছিল। সে এর মধ্যে জানায়নি। এছাড়া বার্সার সবাই চাই, সে যেনো এখানেই অবস্র নেয়।’