• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির সন্ধান

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২০  

পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নাসার বিজ্ঞানীরা নেচার অ্যাস্ট্রোনমিতে প্রকাশিত পৃথক দুই গবেষণা প্রবন্ধে এ সংক্রান্ত তথ্য-প্রমাণ হাজির করেছেন।

আগে ধারণা করা হচ্ছিল, চাঁদে সামান্য পরিমাণ পানি থাকতে পারে। নতুন গবেষণা বলছে, উপগ্রহটিতে অনুমানের চেয়েও অনেক বেশি পানির সন্ধান মিলেছে।

নাসার পরিচালক জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলছেন, ‘এখনও আমরা জানি না এই সম্পদ আমরা কী করে ব্যবহার করব’, তবে  আণবিক জলের অস্তিত্বের স্পষ্ট এই আবিষ্কার চাঁদে ভবিষ্যৎ অভিযান ও মহাশূন্যে আরও গভীর অভিযান ও অনুসন্ধান চালানো সহজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য এখন চাঁদের প্রাকৃতিক উপকরণগুলোতে পানির আধারটি আটকে রাখা।

আগের গবেষণাগুলোতে বলা হয়েছিল, চাঁদের অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের গর্তগুলোতেই কেবল পানির পানির আছে। সবশেষ আবিষ্কারে বিজ্ঞানীদের দাবি, চাঁদের সূর্যালোক পৃষ্ঠেও আণবিক পানি রয়েছে।

ভার্চুয়াল টেলিকনফারেন্সে চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির একটা অনুমানও দিয়েছেন গবেষণা দলের সদস্য, ম্যারিল্যান্ডের নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো ক্যাসে হনিব্যাল। তিনি বলছেন, ‘চাঁদের মাটির প্রতি এক ঘন মিটারে গড়পড়তায় পানির পরিমাণ হতে পারে ১২ আউন্সের এক বোতল।’

নাসার মানব অনুসন্ধান অধিদফতরের পরিচালক জ্যাকব ব্লিচার বলেছেন, চন্দ্রপৃষ্ঠে পানির এই আধারের প্রকৃতিটা বিজ্ঞানীদের বুঝতে হবে। এর ফলে এসব পানি ভবিষ্যতে চাঁদের অনুসন্ধান চালনাকারীদের ব্যবহারের জন্য কতটা সহজ হবে তা জানায় সহজ হবে।