• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
২০৩২ সাল পর্যন্ত ইইউতে জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পাশে আছি: প্রধানমন্ত্রী জনসমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব রোহিঙ্গাদের জন্য বৃহত্তর তহবিল সংগ্রহে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান লেখাপড়ার নামে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি না করার আহ্বান বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বিশ্বে অনেক বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্ট করে ভাষা সংরক্ষণ-উন্নয়নের উদ্যোগ, হচ্ছে আইন ‘কিডনি রোগীদের চিকিৎসায় নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’ ইফতার পার্টি না করে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির সন্ধান

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২০  

পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নাসার বিজ্ঞানীরা নেচার অ্যাস্ট্রোনমিতে প্রকাশিত পৃথক দুই গবেষণা প্রবন্ধে এ সংক্রান্ত তথ্য-প্রমাণ হাজির করেছেন।

আগে ধারণা করা হচ্ছিল, চাঁদে সামান্য পরিমাণ পানি থাকতে পারে। নতুন গবেষণা বলছে, উপগ্রহটিতে অনুমানের চেয়েও অনেক বেশি পানির সন্ধান মিলেছে।

নাসার পরিচালক জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলছেন, ‘এখনও আমরা জানি না এই সম্পদ আমরা কী করে ব্যবহার করব’, তবে  আণবিক জলের অস্তিত্বের স্পষ্ট এই আবিষ্কার চাঁদে ভবিষ্যৎ অভিযান ও মহাশূন্যে আরও গভীর অভিযান ও অনুসন্ধান চালানো সহজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য এখন চাঁদের প্রাকৃতিক উপকরণগুলোতে পানির আধারটি আটকে রাখা।

আগের গবেষণাগুলোতে বলা হয়েছিল, চাঁদের অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের গর্তগুলোতেই কেবল পানির পানির আছে। সবশেষ আবিষ্কারে বিজ্ঞানীদের দাবি, চাঁদের সূর্যালোক পৃষ্ঠেও আণবিক পানি রয়েছে।

ভার্চুয়াল টেলিকনফারেন্সে চাঁদে বিপুল পরিমাণ পানির একটা অনুমানও দিয়েছেন গবেষণা দলের সদস্য, ম্যারিল্যান্ডের নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো ক্যাসে হনিব্যাল। তিনি বলছেন, ‘চাঁদের মাটির প্রতি এক ঘন মিটারে গড়পড়তায় পানির পরিমাণ হতে পারে ১২ আউন্সের এক বোতল।’

নাসার মানব অনুসন্ধান অধিদফতরের পরিচালক জ্যাকব ব্লিচার বলেছেন, চন্দ্রপৃষ্ঠে পানির এই আধারের প্রকৃতিটা বিজ্ঞানীদের বুঝতে হবে। এর ফলে এসব পানি ভবিষ্যতে চাঁদের অনুসন্ধান চালনাকারীদের ব্যবহারের জন্য কতটা সহজ হবে তা জানায় সহজ হবে।