• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রত্যেকের মাস্ক ব্যবহার অত্যাবশ্যক : স্বাস্থ্য অধিদফতর

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২০  

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধে প্রত্যেকের জন্য মাস্ক ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) দুপুরে করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকের মাস্ক ব্যবহার করা অত্যাবশ্যক। ঘরের বাইরে গেলে এটা অত্যাবশ্যক হিসেবে ধরে নিতে হবে। অবশ্যই সঠিকভাবে মাস্ক ব্যবহার করবেন। মাস্ক যখন ফেলে দেবেন, সেটাও যেন সঠিকভাবে ফেলে দিই। যেসব মাস্ক পুনর্ব্যবহার করা যায়...কাপড়ের তৈরি মাস্ক আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। কাপড়ের তৈরি তিন স্তরবিশিষ্ট মাস্ক খুলে রাখার সময় সাবান পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। আধ থেকে এক ঘণ্টা সাবান পানিতে ভিজিয়ে রাখার পর ধুয়ে, শুকিয়ে আবার পরা যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষরা কাপড়ের মাস্কই ব্যবহার করতে পারি। কারণ সার্জিক্যাল মাস্ক হাসপাতালে ব্যবহারের জন্য। চিকিৎসক বা চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে যারা জড়িত আছেন, তারা ব্যবহার করেন। কাপড়ের তৈরি মাস্ক ব্যবহার করলে সাশ্রয়ী হয়।’

বারবার সাবান পানি দিয়ে ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, ‘এটিও আপনাকে সুরক্ষিত রাখবে। কারণ এই ভাইরাসটি ড্রপলেটের (লালা) সঙ্গে যেকোনো জায়গায় পড়ে থাকতে পারে। কাজেই বারবার সাবান পানি দিয়ে হাত ধুলে আপনি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। আমরা অযথা যেন কোনো কারণে চোখে, নাকে, মুখে হাত না দিই। কারণ এই ভাইরাসের প্রবেশের দরজা হলো এগুলো। শিশুদেরকেও এই অভ্যাসগুলো গড়ে তুলতে হবে।’

সেই সঙ্গে সামাজিক দূরুত্ব বজায় রাখতে হবে। তিন ফুট দূরুত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। জনসমাগম, জনসমাবেশ এড়িয়ে চলতে হবে। যেসব সচেতনতার কথা স্বাস্থ্য অধিদফতর বলে, এগুলো মেনে চলার অভ্যাস গড়ে তোলার আহ্বানও জানান নাসিমা সুলতানা।