ছয় দফার এক দাবি : বাঙালির চিরন্তন মুক্তি
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২১
বাঙালি জাতির ইতিহাসে ছয় দফা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বাঙালির ম্যাগনাকার্টা বলা হয় একে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজে এই ছয় ছফাকে উল্লেখ করেছেন 'আমাদের বাঁচার দাবি' বলে। হ্যাঁ, পাকিস্তানি জোঁকদের শোষণে রক্তশূন্য হয়ে পড়া সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি জাতির তখন মৃতপ্রায়, ঠিক এমন একটি সময় বাঁচার স্বপ্ন দেখালেন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। দলের গণ্ডি পেরিয়ে পূর্ব-বাংলার গণমানুষের কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়ে গেছেন তিনি ততদিনে। তাই শেখ মুজিব যখন পরাহত বাঙালিকে প্রাণের বাণী শোনালেন, দেশজুড়ে সাড়া পড়ে গেলো, জেগে উঠতে শুরু করলো আশাহত জাতি। এক চিরন্তন মুক্তির আশায় বঙ্গবন্ধুর ছয় দফাকে লুফে নিলো আমাদের পূর্বপুরুষরা।
ছয় দফা ঘোষণার প্রেক্ষাপট
দেশ ভাগের পর থেকে অব্যাহত শোষণের কারণে বাংলার সমৃদ্ধ অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। এছাড়াও অব্যাহতভাবে চলছিল সাংস্কৃতিক নিপীড়ন। তার উপর, ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের সময় পূর্ব-পাকিস্তানকে (বাংলাদেশকে) সম্পূর্ণ অরক্ষিত রাখা হয়। এখানে ছিল না কোনো সৈন্য, না ছিল সীমান্তে কোনো নিরাপত্তা প্রহরী। সেসময় ভারত চাইলে এক দিনেই পুরো পূর্ব-পাকিস্তান দখল করতে পারতো। ভারতের দয়ায় তখন এই ভূখণ্ডের মানুষের প্রাণ রক্ষা পায়, অথচ এই অঞ্চলটি পাকিস্তানের অংশ!
এরপরেই বাঙালি জাতি বুঝে যায় যে, এখানকার মানুষের জান-মালের কোনো দাম নাই পাকিস্তানিদের কাছে। দেড় যুগের জমে থাকা ক্ষোভ প্রকাশ হতে শুরু করে। নেতৃত্বে থাকেন দীর্ঘাকার বলিষ্ঠ পুরুষ শেখ মুজিব। ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান লাহোরে বিরোধী দলের একটা সম্মেলনে ছয় দফা কর্মসূচি উত্থাপন করেন। কিন্তু তা গৃহীত হয় না। ফলে ৬ ফেব্রুয়ারি সম্মেলন বর্জন করেন তিনি।
এরপর, ঢাকা ফিরে এসে, ২১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয় দফা পাস করান তৎকালীন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। ২৩ ফেব্রুয়ারি বিরোধী দলীয় সম্মেলনেও এই দাবি পেশ করা হয়। ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা উত্থাপন করা হয় লাহোর প্রস্তাবের সাথে মিল রেখে। একই সঙ্গে এসব দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বহুমুখী কর্মসূচিও গৃহীত হয়।
এরপর 'আমাদের বাঁচার দাবি: ছয় দফা কর্মসূচি' শিরোনামে একটি পুস্তিকা বের করা হয়। অল্পদিনের মধ্যেই সারা বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে যায় এই ছয় দফা সম্বলিত বই। মুক্তির দাবিতে গণজাগরণ শুরু হয় বাঙালি জাতির মধ্যে। কিন্তু পাকিস্তানি জান্তারা ছয় দফার জাগরণকে দমিয়ে দেওয়ার জন্য কঠোর অবস্থান নেয়। অস্ত্রের ভাষার একে দমন করার হুমকি দেন জেনারেল আইয়ুব খান।
ফলে ছয় দফার সমর্থনে, ১৯৬৬ সালের ১৩ মে, আওয়ামী লীগ আয়োজিত পল্টনের জনসভা থেকে ৭ জুন হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সেদিন অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় নেমে আসে পাকিস্তানি জান্তারা। ৭ জুন, জান্তাদের ১৪৪ ধারা ও গুলিবর্ষণ উপেক্ষা করে, ছয় দফা দাবিতে দেশব্যাপী ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, মজুরসহ আপামর জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনে গড়ে ওঠে। জান্তাদের গুলিতে রঞ্জিত হয় রাজপথ। শহীদ হন অনেকে। ছয় দফার পক্ষে মাঠে নেমে রক্তদানের মাধ্যমে স্বাধীনতার ভিত্তি রচিত করেন বাংলার জনগণ। ৭ জুন, তাই ছয় দফা এবং বাংলার স্বাধীনতার ইতিহাসের একটি অনবদ্য অধ্যায়। চূড়ান্তভাবে স্বাধীনতার জন্য মানুষের জাগরণকে স্মরণ করে, এই দিনটিকে ছয় দফা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ছয় দফা মানেই বাঙালির মুক্তি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ভিত্তি।
ছয় দফার দাবিগুলো:
মূলত দুই ধরনের দাবি ছিল বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ছয় দফা কর্মসূচিতে। একটি হলো- রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কিত, অন্যটি অর্থনৈতিক। ছয় দফার প্রথম দুই দফা হলো রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক কাঠামো বিষয়ক; বাকি চার দফা অর্থনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত।
রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কিত বিষয় দুটি হলো: (১). পাকিস্তানের এককেন্দ্রীক শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন করে ফেডারেল রাষ্ট্রব্যবস্থা চালু করা। (২). কেন্দ্রীয় সরকারের এখতিয়ারে কেবল প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্রীয় বিষয় থাকবে। অবশিষ্ট সব বিষয়ে শতভাগ নিয়ন্ত্রণ থাকবে প্রদেশগুলির হাতে।
অর্থনীতি সম্পর্কিত বিষয় চারটি হলো: (৩) প্রতিটি স্বতন্ত্র প্রদেশের জন্য পৃথক ও অবাধে রূপান্তরযোগ্য মুদ্রা চালু। কিংবা, যদি একক মুদ্রা ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে এক প্রদেশ থেকে অন্য প্রদেশে মুদ্রা পাচার রোধ করার উপায় থাকতে হবে। (৪). রাজস্ব আদায় ও বণ্টনের মূল দায়িত্ব থাকবে প্রদেশের হাতে। (৫). প্রতিটি প্রদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়-ব্যয়ের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে থাকবে। (৬). প্রতিটি প্রদেশকে নিজস্ব মিলিশিয়া বাহিনী থাকবে।
মূলত, ছয় দফা কর্মসূচির মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ‘এক দেশ, এক অর্থনীতি-ভিত্তিক অর্থনৈতিক’ কাঠামোকে ‘দুই অর্থনীতি-ভিত্তিক অর্থনৈতিক’ কাঠামোতে রূপান্তরিত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রকৃতপক্ষে পূর্ব বাংলার বাঙালিদের চূড়ান্ত রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায় এই দাবিগুলো। এর প্রসারের মাধমে এই উপমহাদের ‘দ্বি-জাতি তত্ত্বের’ মৃত্যু পর্যবেক্ষণ করে, এবং দ্বি-অর্থনীতি ভিত্তিক তত্ত্বের উন্মেষ দেখে।
বঙ্গবন্ধু জানতেন, স্বাধীনতা ছাড়া এসব লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। ষাটের দশকের গোড়ার দিকে তৎকালীন নিষিদ্ধ কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মণি সিং এবং খোকা রায়ের সাথে এক বৈঠকে মিলিত হন বঙ্গবন্ধু, তখন তার ভাবনায় ছিল কেবল একটি ধারণা। আর তা হলো- পূর্ব বাংলার বাঙালির স্বাধীনতা। সেই বৈঠকে বঙ্গবন্ধু বলেন, 'গণতন্ত্র-স্বায়ত্তশাসন এসব কোনো কিছুই পাঞ্জাবিরা দেবে না। কাজেই স্বাধীনতা ছাড়া বাংলার মুক্তি নাই। স্বাধীনতাই আমার চূড়ান্ত লক্ষ্য।' এবং সেই হিসেবেই, তিনি ছয় দফা নিয়ে গ্রাম বাংলার প্রতিটি প্রান্তরে প্রান্তরে ছুটেছেন। চূড়ান্ত মুক্তির জন্য জাগ্রত করেছেন চেতনা, প্রস্তুত করে তুলেছেন জনগণকে।
বঙ্গবন্ধুর বয়ানে ছয় দফার মাহাত্ম্য
ছয় দফাকে বাঙালির স্বাধীনতার ভিত্তি বলে অভিহিত করা হয়। আপামর জনগণকে নাড়া দিয়ে গেছে বঙ্গবন্ধু ঘোষিত এই দাবিগুলো। প্রতিটি বাঙালি ধারণ করেছে যে, এই দাবিগুলো আদায় করা প্রয়োজন। আর দাবিগুলো ছিল এমন যে, এসব দাবি পূরণ করার জন্য আসলে স্বাধীনতা প্রয়ৈাজন। একারণে ছয় দফা ঘোষণার পর যেভাবে বাঙালি জাতি জেগে উঠতে শুরু করে, তা আগে কখনো দেখা যায়নি। আর এই জাগরণের কারণেই ১৯৭০ এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় একচেটিয়াভাবে ভোট দেয় জনতা।
আসলে এই ছয়টি দফার মধ্যে কোথাও সরাসরি স্বাধীনতা শব্দটি না থাকলেও, প্রতিটি মানুষ বুঝে গিয়েছিল যে, বন্দুকের নলের মুখে স্বাধীনতার পথে যাত্রা শুরু হয়েছে, ছয় দফার অধিকার বাস্তবায়ন করতে হলে মুক্তি অর্জন করতেই হবে। ফলে ৭০-এর নির্বাচনে জিতে, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সরাসরি স্বাধীনতার পথে ধাবিত হয় বাঙালি জাতি।
বঙ্গবন্ধু নিজেও একাধিক স্থানে ছয় দফার মূল উদ্দেশ্য নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি একে অফিসিয়ালি ছয় দফা হিসেবে ঘোষণা করলেও, নিজে এই দফাকে এক দফা হিসেবেই বিশ্বাস করতেন। আর সেই এক দফাটি হলো- স্বাধীনতা অর্জন।
বঙ্গবন্ধু ছয় দফা ঘোষণার পর পূর্ব-পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)-এর প্রধান অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদ তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'আপনি এই যে ৬ দফা দিলেন, তার মূল কথাটি কী? আঞ্চলিক ভাষায় এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বলেন, 'আরে মিয়া বুঝলা না, দফা তো একটাই। একটু ঘুরাইয়া কইলাম।'
ছয় দফা সম্পর্কে বলতে গিয়ে সব্যসাচী সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হককে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, 'আমার দফা আসলে তিনটা। কতো নেছো (নিয়েছ), কতো দেবা (দিবে), কবে যাবা?' বঙ্গবন্ধু এখানেও কিন্তু ওই এক দফার কথাই বলেছেন। পাকিস্তানিরা বাংলার কতো অর্থ শোষণ করেছে, সেখান থেকে কতো ফেরত দেবে, তারপর কবে বাংলা ছেড়ে চলে যাবে। তারমানে, বাঙালির স্বাধীনতা।
সূত্র : আওয়ামী লীগের ওয়েব সাইড
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন
- বরফ পানি দিয়ে গোসল কি শরীরের জন্য ভালো?
- তরমুজের ললি আইসক্রিম বানাবেন যেভাবে
- ধূসর ছবির ঝকঝকে প্রিন্ট!
- ভেদরগঞ্জে জেলেদের মাঝে জাল ও ছাগল বিতরণ
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধানমন্ত্রী বদ্ধপরিকর
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- বরিশালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য সর্বজনীন পেনশন মেলা
- বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে আসছে তুর্কি জাহাজ
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্বে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আন্তর্জাতিক চাহিদার প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম প্রণয়নের আহ্বান
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- প্রত্নসম্পদ বেহাত হওয়া ঠেকাতে নতুন আইন
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- নির্বাচনে সহিংসতা বরদাস্ত করা হবে না: বরিশালের এসপি
- চট্টগ্রাম বন্দরে যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাইটার জেটি, বাড়ছে সক্ষমতা
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই খুন
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
- হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত
- হাওড়-দক্ষিণাঞ্চলের কৃষক ৭০ শতাংশ ভর্তুকি, অন্যরা ৫০
- গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৭৬.২৫ পেয়ে প্রথম লামিয়া
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে খান এই ৫ পানীয়
- শরীয়তপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- সাধারণ জ্বর-সর্দি নাকি করোনা বুঝবেন যে লক্ষণে
- ইরানের নজিরবিহীন হামলা, নজর এখন ইসরায়েলের দিকে
- এসির বাতাসে বাড়ছে ঠাণ্ডা-কাশি, ঘরোয়া উপায়ে সমাধান
- ইরানে সম্ভাব্য হামলার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করল ইসরায়েলি বিমান বাহিনী
- ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু বেনাপোল বন্দরে
- গরমে কেন বেড়ে যায় অ্যাজমা? শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?
- ছুটিতে সরকারি হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- গরমে কেন বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি?
- শরীয়তপুরে মুজিব নগর দিবস পালিত
- গাজা নীতির বিরোধিতা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ
- বিয়েতে দাওয়াত না দেয়ায় ইউপি সদস্যর কান্ড
- মুজিব নগর সরকার গঠনের পরই বিশ্বের স্বীকৃতি পায়
- শিশুকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ সৎবাবার বিরুদ্ধে