অক্টোবরেই চালু হচ্ছে চার মেগা প্রকল্প
শরীয়তপুর বার্তা
প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামে চলছে চার মেগা প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ। নানা ভোগান্তি শেষে এখন নতুন আলো দেখাচ্ছে এই চার প্রকল্প। অক্টোবরের মধ্যেই এগুলো চালু করতে চায় সরকার। নির্বাচনের আগেই এসব প্রকল্প চালু হলে চট্টগ্রাম হবে যোগাযোগের নতুন হাব।
পাল্টে যাবে চট্টগ্রামের চেহারা। এমন মত প্রকাশ করেছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট বিশিষ্টজনরা। প্রকল্পগুলো হচ্ছে-কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন ও চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে।
প্রকল্প পরিচালকদের তথ্য মতে, এসব প্রকল্পের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। শেষের পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প, চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পের কাজও অক্টোবরের মধ্যে শেষ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব প্রকল্প উদ্বোধন করবেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল : কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নির্মাণকাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। এখন যানবাহন চলাচলের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের কাজ চলছে। প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ৩৫ ফুট প্রশস্ত এবং ১৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট দুটি টিউব ১১ মিটার ব্যবধানে তৈরি করা হয়েছে। যাতে ভারী যানবাহন সহজেই টানেলের মধ্য দিয়ে চলতে পারে। টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৪০ কিলোমিটার। যার সঙ্গে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটারের অ্যাপ্রোচ রোডের পাশাপাশি ৭৪০ মিটারের একটি সেতু রয়েছে, যা মূল শহর, বন্দর এবং নদীর পশ্চিম দিককে এর পূর্ব দিকের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
প্রকল্পের তথ্য মতে, টানেলটি চট্টগ্রাম বন্দরকে সরাসরি আনোয়ারা উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত করা ছাড়াও কক্সবাজারকে চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত করবে। টানেলটি প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়েকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার কমিয়ে আনবে। এই টানেলে যানবাহন ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারবে। টানেল দিয়ে যানবাহন চলাচল করতে হলে যানবাহনের শ্রেণিভেদে ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা টোল দিতে হবে।
১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। চীনের এক্সিম ব্যাংক দুই শতাংশ হারে সুদে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এবং বাকি অংশের অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার। গত ১৪ আগস্ট সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করবেন।
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর : আগামী অক্টোবর মাসে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের অধীনে কক্সবাজারের মহেশখালীতে নির্মিত মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রকল্পের উদ্বোধনের কথা রয়েছে। আর এই সমুদ্রবন্দর ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসএএ) সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ। তিনি বলেন, আমাদের এই অঞ্চলে গভীর সমুদ্রবন্দর আছে সিঙ্গাপুরে। যে কারণে মাদার ভেসেলগুলো ওখানেই ভিড়ে। ওখান থেকে ফিডার জাহাজে করে এখানে আনতে হয়। এতে অনেক খরচ হয়। এ খরচ তো ইম্পোর্টাররা পকেট থেকে দেবে না। তাই চাপটা পড়ে ভোক্তাদের ওপর। মাতারবাড়ী বন্দর হলে ইম্পোর্টারদের খরচ কমে যাবে, জিনিসপত্রের দামও কমে যাবে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিগুলোতে সাধারণত মাত্র ৯ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটবিশিষ্ট জাহাজ বার্থ করতে পারে। তবে সম্প্রতি ১০ মিটার ড্রাফটের একটি জাহাজ ভেড়ানো হয়েছে। কিন্তু এসব জাহাজ ৮০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৪০০ টিইইউএস কন্টেইনার বহন করতে পারে। একটি মাদার ভেসেলের ধারণক্ষমতা ৮-১০ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার। মাতারবাড়ীতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হলে ৮ হাজার টিইইউসের বেশি সক্ষমতাসম্পন্ন কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ নোঙর করতে পারবে।
বন্দর সূত্র জানায়, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর এখন দৃশ্যমান। দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ধলঘাট এলাকায়। বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে ১ হাজার ৩১ একর জায়গার নির্মাণ করা হচ্ছে এই বন্দরটি। প্রকল্পের দুটি অংশ। একটি হলো বন্দর নির্মাণ এবং অন্যটি সড়ক ও জনপথের আওতাধীন সড়ক নির্মাণ। প্রকল্পের আওতায় ৩০০ মিটার দীর্ঘ একটি মাল্টিপারপাস জেটি এবং ৪৬০ মিটার দীর্ঘ একটি কন্টেইনার জেটি নির্মিত হবে। জেটি নির্মাণকাজ শেষ করতে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় লাগবে। তখন ১১ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বন্দর।
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের দুই টার্মিনালে মোট ৭৬০ মিটার দীর্ঘ জেটি নির্মাণ করা হবে। সেখানে ৪৬০ মিটার দীর্ঘ জেটিতে ভিড়বে ৩৫০ মিটার দীর্ঘ কন্টেইনার জাহাজ। আর ৩০০ মিটার দীর্ঘ জেটিতে ভিড়বে ২০০ মিটার লম্বা সাধারণ জাহাজ। নৌপথে এখন পানির গভীরতা ১৬ মিটার। এই গভীরতা ব্যবহার করে ১৪ থেকে সাড়ে ১৪ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হবে।
গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে ৩৫০ মিটার প্রশস্ত ও ১৬ মিটার (সিডিএল) গভীরতা সম্পন্ন ১৪ দশমিক ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ অ্যাপ্রোচ চ্যানেল নির্মাণ শেষ হয়েছে। এ ছাড়াও অ্যাপ্রোচ চ্যানেলের উত্তর পাশে ২ হাজার ১৫০ মিটার দীর্ঘ ও দক্ষিণ পাশে ৬৭০ মিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার (ঢেউ নিরোধক বাঁধ) নির্মাণের কাজও সম্পন্ন হয়েছে। ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে চালু হবে জাহাজ থেকে কন্টেইনার ও পণ্য ওঠানো-নামানোর এই টার্মিনাল।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন : আগামী অক্টোবর মাসেই পর্যটন নগরী কক্সবাজার যাবে ট্রেন। এ লক্ষ্যে চলছে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইনের শেষ পর্যায়ের কাজ। ইতিমধ্যে উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ট্রেনের ছয়টি বগি এবং একটি ইঞ্জিন। যেগুলো গত এক মাস ধরে অবস্থান করছে পটিয়া রেলওয়ে স্টেশনের সামনে।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ট্রেন চলাচলের জন্য কালুরঘাট ব্রিজ দ্রুত সংস্কার করা হচ্ছে বলে জানালেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা। তিনি বলেন, ব্রিজটি মজবুত করা হচ্ছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে সংস্কার শুরু হয়। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সংস্কার কাজের জন্য সব ধরনের যানবাহন ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। সংস্কার শেষ হলে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল পুনরায় শুরু হবে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রায় ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটির সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পরামর্শক দলের সুপারিশ অনুযায়ী সেতুটি সংস্কার করা হচ্ছে। ৬৩৮ মিটার দীর্ঘ সেতুটি ২০০১ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। বর্তমানে সেতুর ওপর দিয়ে চট্টগ্রাম-দোহাজারী রেললাইনে ১০ টন ভারী ইঞ্জিন চলাচল করে। সেতু পার হওয়ার সময় গতি থাকে সর্বোচ্চ ১০ কিলোমিটার। তবে কক্সবাজারগামী ইঞ্জিনের ওজন হবে ১২-১৫ টন। ট্রেনের গতি হবে সর্বোচ্চ ৮০-১০০ কিলোমিটার।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, দোহাজারী-কক্সবাজারে ৯২ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। দৃশ্যমান হয়েছে ছোট-বড় প্রায় সবকটি ব্রিজ-কালভার্ট। প্রকল্পের অগ্রগতি প্রায় ৮৮ শতাংশ। চলতি মাসের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ করার টার্গেট আছে। আগামী অক্টোবরেই প্রকল্পের উদ্বোধনের প্রস্তুতি রয়েছে। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে।
প্রকল্প পরিচালক জানান, ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ। ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে ৯২ কিলোমিটার অংশে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : অক্টোবর মাসের মধ্যেই যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজের অগ্রগতি প্রায় ৮০ শতাংশ। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে উদ্বোধনের তোড়জোড়। এক্সপ্রেসওয়েটিতে ওঠা-নামার জন্য বিভিন্ন স্থানে ১৪টি র্যাম্প সংযোজনের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত একটিও নির্মাণ হয়নি। যে কারণে উদ্বোধনের পরও এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চট্টগ্রাম নগরীর যানজট নিরসনে কতখানি ভূমিকা রাখবে তা নিয়ে এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ৩৬৯ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার ৮১৯ টাকা।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণ করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, আগামী অক্টোবরে দেশের একমাত্র টানেল উদ্বোধনের কথা রয়েছে। টানেল চালু হলে চট্টগ্রাম নগরীতে যানবাহনের চাপ বাড়বে। সে বিষয়টি মাথায় রেখে টানেলের সঙ্গে এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চিন্তা করছি।
প্রধান প্রকৌশলী আরও বলেন, শুরুর দিকে চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ২৪টি র্যাম্প থাকার কথা থাকলেও এখন হবে ১৪টি। এখনও র্যাম্প নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি। উদ্বোধনের পর র্যাম্প নির্মাণে কাজ শুরু হবে। তবে এখন লালখান বাজার থেকে যেসব যানবাহন বিমানবন্দর পর্যন্ত যাতায়াত করবে শুধু সেগুলো উঠতে পারবে। মাঝখানে নামার সুযোগ থাকছে না।
- আন্তর্জাতিক রুটে যুক্ত হচ্ছে দেশ, বাড়ছে রেল নেটওয়ার্ক
- মিরপুরে বৃষ্টি, খেলা বন্ধ
- কৃষিঋণ আদায় বেড়েছে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা
- হাত-পায়ে ঝি ঝি কেন ধরে
- পোষা প্রাণীর কারণে হতে পারে এলার্জি
- চাওমিন তৈরির রেসিপি
- জিমেইল-ইউটিউবসহ একাধিক প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যাবে বার্ড এআই
- দুই মাসে ৪৬ হাজার ২৩৩ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়
- অক্টোবরে দেশে প্রথমবারের মতো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ মেলা’
- দাম নির্ধারণের পর হিমাগারগুলোতে আলু বিক্রি বন্ধ!
- বান্ধবীর ছবি এডিট করে আপত্তিকরভাবে ফেসবুকে পোস্ট, তরুণ গ্রেপ্তার
- ভুক্তভোগীকে দ্রুততম সময়ে সেবা দেবে ৯৯৯, ডিসেম্বরের মধ্যে চালু
- আইসল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ
- আদিলুরের দণ্ডাদেশ নিয়ে ‘অপতৎপরতা’য় ১৫৫ নাগরিকের উদ্বেগ
- চট্টগ্রাম বন্দরকে মাতারবাড়ি চ্যানেল হস্তান্তর
- চুরির টাকায় কেনা গহনা নিয়ে বিয়ে করতে যাওয়ার আগে পুলিশের হাতে ধরা
- দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার সুপারিশ
- সুলভ মূল্য ও মান পরীক্ষা করে খাদ্যশস্য আমদানির সুপারিশ
- রাসায়নিক ঘোষণায় এলো গুঁড়াদুধ, কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির চেষ্টা
- ঘুসের হার নির্ধারণ করা এসিল্যান্ড মাসুদুর সাময়িক বরখাস্ত
- ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ক্যাপস্টোন কোর্সের সমাপনী
- ‘দ্য চকলেট রুম’ রেস্টুরেন্টকে দুই লাখ টাকা জরিমানা
- ভাতিজার হাত-পায়ের রগ কাটলেন চাচা
- ভারত থেকে ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন এলো দেশে
- ৭ দিন পর বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ
- ডিজিটাল কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের সদস্য হলো বাংলাদেশ
- পুরোদমে চালু এনআইডি সেবা
- বিএসএমএমইউতে আলাদা হলো জোড়া লাগানো দুই শিশু
- বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০, আইসিইউতে ছাত্রদল নেতা
- জাতিসংঘের গভীর সমুদ্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী
- শাহ আমানতে সোনার বারসহ শুল্ক গোয়েন্দা সদস্য আটক!
- এইচএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে ধরা পড়ল ফুফাতো বোন
- নাতিকে দেশে ফেরাতে ভারতে বাংলাদেশি বৃদ্ধ
- বিএনপি নামক সংগঠনটির নিবন্ধন বাতিল করা হোক
- অনলাইনে প্রতিদিন ভূমি রাজস্ব আদায় হচ্ছে ৫ কোটি টাকার বেশি
- চিরকুটের রহস্য উদঘাটন ও হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা গ্রেফতার
- অভিষেকে ডাক মারলেন তানজিদ তামিম
- আওয়ামী লীগের কাছে সকল ধর্মের মানুষ নিরাপদ
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুরু
- কোমর ব্যথায় যেসব খাবার উপকারী
- প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ৩ সমঝোতা স্মারক সই হবে
- গর্ভবতী স্ত্রীর চিকিৎসা খরচ মেটাতে ডাকাতি করেন স্বামী
- শিশুর হাম হওয়ার কারণ, উপসর্গ ও প্রতিরোধের উপায়
- স্বাধীনতা বিরোধীদের আন্দোলনে জনগনের সারা নাই
- ঘন ঘন জ্বর-সর্দি? বারবার ওষুধ খাবেন, নাকি এক টোটকাই নেবেন
- হেফাজতকাণ্ড: অধিকারের আদিলুর-এলানের ২ বছর কারাদণ্ড
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়
- ঘুম ভাঙলেই মাথা ব্যথা? জেনে নিন দূর করার উপায়
- তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব, ফজিলত ও নিয়ম
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী