• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৩টি শতবর্ষী কলেজ হবে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০১৯  

দেশের ঐতিহ্যবাহী ১৩টি শতবর্ষী কলেজকে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ হিসাবে গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘এই কলেজগুলোর উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুরূপ ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। সুযোগের সৎ ব্যবহার করে শিক্ষার মানোন্নয়নের বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।’

রবিবার (১ ডিসেম্বর) রাজশাহী কলেজের অডিটোরিয়ামে এক কর্মশালা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ১৩ টি সরকারি শতবর্ষী কলেজের শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. সোহরাব হোসাইন।

সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন অর রশিদ বলেন, ‘কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার মানোন্নয়ন আমাদের প্রধান লক্ষ্য। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ২২৬০ টি কলেজকে রাতারাতি একই মানে নিয়ে আসা সম্ভব নয়।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত ১৩ টি শতবর্ষী সরকারি কলেজকে ১টি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। শিক্ষার মানোন্নয়নে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের করেছে। এই কলেজগুলোকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে উন্নীত করা গেলে দেশের উচ্চ শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।’

অনুষ্ঠানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান, মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, কলেজ পরিদর্শক ও ১৩টি শতবর্ষী কলেজের অধ্যক্ষসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।