• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

হল নির্মাণে হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২১  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চলচ্চিত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে সিনেমা হল নির্মাণে সরকার এক হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, চলচ্চিত্রের স্বর্ণালী দিন ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করা হচ্ছে। এ তহবিল থেকে স্বল্প সুদে ঋণ নিয়ে যে সকল সিনেমা হল বন্ধ হয়ে গেছে সেগুলো চালু করা যাবে।

২০১৯ সালে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্য থেকে ২৫টি ক্যাটাগরিতে ৬টি যুগ্মসহ মোট ৩১ জনকে জাতীয় পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করে জুরি বোর্ড। এর সঙ্গে চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মাসুদ পারভেজ (সোহেল রানা) ও কোহিনুর আক্তার সুচন্দা এ বছর আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

১৯৭৬ সালের ৪ এপ্রিল প্রথম চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে প্রথম চালু করা হয় আজীবন সম্মাননা পুরস্কার। গত বছরের ৩ ডিসেম্বর তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রজ্ঞাপন জারি হয়।

এ বছর সম্মাননা পাচ্ছেন যারা

 আজীবন সম্মাননা : মাসুদ পারভেজ ( সোহেল রানা) ও কোহিনূর আক্তার সূচন্দা

শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র : ন’ ডরাই ও ফাগুন হাওয়ায়
শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র : নারী জীবন
শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র : যা ছিলো অন্ধকারে
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক : তানিম রহমান অংশু (ন’ ডরাই)

শ্রেষ্ঠ অভিনেতা : তারিক আনাম খান (আবার বসন্ত)
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী : সুনেরাহ বিনতে কামাল (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা : ফজলুর রহমান বাবু (ফাগুন হওয়ায়)
শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী : নারগিস আক্তার (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ খল অভিনেতা : জাহিদ হাসান (সাপলুডু)
শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী : নাইমুর রহমান আপন (কালো মেঘের ভেলা) ও আফরীন আক্তার (যদি একদিন)

শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক : মোস্তাফিজুর রহমান ইমন (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক : হাবিবুর রহমান (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)
শ্রেষ্ঠ গায়ক : মৃণাল কান্তি দাস (তুমি চাইয়া দেখো- শাটল ট্রেন)
শ্রেষ্ঠ গায়িকা : মমতাজ বেগম (বাড়ির ওই পূর্বধারে- মায়া- দ্য লস্ট মাদার) ও ফাতিমা-তুয যাহুরা ঐশী (মায়া, মায়ারে- মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ গীতিকার : নির্মলেন্দু গুণ (ইস্টিশনে জন্ম আমার- কালো মেঘের ভেলা) ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী (চল হে বন্ধু- মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ সুরকার : প্লাবন কোরেশী (বাড়ির ওই পূর্বধারে- মায়া দ্য লস্ট মাদার) ও তানভীর তারেক (আমার মায়ের আঁচল- মায়া দ্য লস্ট মাদার)

শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার : মাসুদ পথিক (মায়া-দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার : মাহবুব উর রহমান (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা : জাকির হোসেন রাজু (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক : জুনায়েদ আহমেদ হালিম (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক : মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বসু ও ফরিদ আহমেদ (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)

শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক : সুমন কুমার সরকার (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক : রিপন নাথ (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ পোষাক ও সাজ-সজ্জা : খন্দকার সাজিয়া আফরিন (ফাগুন হাওয়ায়)
শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান : রাজু (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)