• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

অ্যামাজনের ডেটা সেন্টার উড়িয়ে দেয়ার হুমকি!

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২১  

অ্যামাজনের ওয়েব সার্ভিসের ডেটা সেন্টার উড়িয়ে দেয়ার হুমকি পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই। ইতিমধ্যে টেক্সাস থেকে একজনকে গ্রেপ্তারের খবর জানিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাটি।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেট জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে মামলা হয়েছে। শেঠ অ্যারন পেন্ডলি নামের ওই ব্যক্তি এফবিআই এজেন্টের থেকে সি-৪ প্ল্যাস্টিক বিস্ফোরক কেনার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি জঙ্গিদের একটি ওয়েবসাইটে এর আগে বলেন, ৭০ শতাংশ ইন্টারনেট গুঁড়িয়ে দিতে চান।

এফবিআই জানিয়েছে, সচেতন এক নাগরিকের শেয়ার করা তথ্য থেকে তারা হুমকির বিষয়ে জানতে পারেন।

অ্যামাজনের এক মুখপাত্র এফবিআইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করছি। হুমকির বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য এফবিআইকে ধন্যবাদ।’

যুক্তরাষ্ট্রে জানুয়ারির ৬ তারিখের দাঙ্গার পর থেকেই অ্যামাজন ডানপন্থীদের রোষানলে আছে। ওই সময় কোম্পানিটি তাদের ক্লাউড সার্ভিস সেবা বন্ধ করে দেয়। এই ধরনের ডেটা সেন্টারে শত শত কম্পিউটার থাকে। ব্যবহারকারীর ব্যবহৃত তথ্য সেখানেই প্রস্তুত করা হয়। একই সঙ্গে সেগুলো আবার সেখানেই সংরক্ষিত থাকে। যেমন আপনি ইন্টারনেটে যখন গুগলের সেবা জিমেইল বা ইউটিউব চালান, তখন কার্যক্রম শুরু হয় এই ডেটা সেন্টার থেকেই। জিমেইল ওপেন করলেই আপনি গুগলের একটি সেন্টারে প্রবেশ করেন। সেখান থেকে সুপার কম্পিউটারের পাওয়ার চলে যায় আপনার কিবোর্ডে।

স্পর্শকাতর এই সেন্টারগুলোকে ইন্টারনেটের ‘প্রাণকেন্দ্র’ বলা হয়। নিজস্ব নিরাপত্তা দল এখানে বিভিন্ন শিফটে কাজ করেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য রয়েছে বিকল্প ব্যবস্থা। আলাদা আলাদা লোকেশনে একাধিক কম্পিউটারে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর ডেটা সেভ থাকে বলে এটি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কার্যক্রমের সব তথ্য সংরক্ষণ করতে কোম্পানিগুলো একাধিক পদ্ধতিতে নজর রাখে।