• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

পদ্মাসেতুর সাড়ে ৪ কি.মি. দৃশ্যমান, বসল ৩০তম স্প্যান

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২০  

জাজিরা প্রান্তে বসেছে পদ্মাসেতুর ৩০ স্প্যান। এতে পদ্মাসেতুর সাড়ে ৪ কিলোমিটার দৃশ্যমাণ হলো। বাকি থাকল আর মাত্র ১১টি স্প্যান। শনিবার (৩০ মে) সকালে ৩০তম স্প্যানটি বসানো হয়।

এর আগে চলতি মাসেই সোমবার (৪ মে) পদ্মা সেতুতে বসানো হয় ২৯তম স্প্যান। ওই সময় দৃশ্যমান হয়  ৪ হাজার ৩৫০ মিটার। এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় স্পানটি বসানো হয়। পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম এপ্রিলের শেষ দিকে ২৯তম স্প্যান বসানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। তবে সেটা করোনার কারণে পিছিয়ে এ মাসে বসানো হয়। গত ১১ এপ্রিল সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই বসানো হয় পদ্মা সেতুর ২৮তম স্প্যান।

বেশিরভাগ অংশই দৃশ্যমান এখন দেশের মেগা প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী সেতুর। কাজের বর্তমান অবস্থা আশা জাগানিয়া হলেও কোনোভাবেই সহজ ছিল না শুরুটা। ২০১৫ সালে শুরুর পর কাজের অগ্রগতি হোঁচট খায় নকশা জটিলতায়। ২২টি পিলারের নিচে মাটির গঠনগত জটিলতা দেখা দিলেও আশা ছাড়েননি প্রকৌশলীরা। দেশি বিদেশি বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত দেড়বছর পর নতুন নকশায় শুরু হয় জটিলতায় থাকা পিলারগুলোর কাজ।

সে কাজও শেষ হলো অবেশেষে। পরিকল্পনা ছিল, এপ্রিল মাসের মধ্যে সব পিলারের কাজ শেষ করা হবে। প্রকৌশলগত পিপিইর পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত পিপিই ব্যবহার করে আগেই নিশ্চিত করা হয় সুরক্ষা। এর আগে গত ১৭ মার্চ শেষ করা হয়েছিল ৪১তম পিলারটির কাজ। এক সাথে সব পিলারের নকশা সমাধান হলেও ধারাবাহিকতা রক্ষায় একটির পর একটির কাজ শেষ করা হয়।

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মূলসেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে চীনের ‘সিনো হাইড্রো করপোরেশন’।