• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

৫৩৪ কেজি মা-ইলিশ জব্দ, গ্রেফতার ১৪৫

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর ২০২০  

মা-ইলিশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬ জেলার ১০০টি থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেছে নৌপুলিশ। অভিযানে ২৬ লাখ ৭১ হাজার ৯৫০ মিটার নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল এবং ৫৩৪ কেজি মা-ইলিশ জব্দ করেছে নৌপুলিশ। এ ঘটনায় ১৪৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রোববার দুপুরে নৌপুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফরিদা পারভীন জানান, ঢাকা অঞ্চলের ৯টি নৌফাঁড়ি, ফরিদপুর অঞ্চলের ৪টি নৌথানা ও নৌফাঁড়ি, টাঙ্গাইল অঞ্চলের তিনটি, রাজশাহী অঞ্চলের চারটি, কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের ভৈরব নৌ ফাঁড়িতে, বরিশাল অঞ্চলের ১৩টি নৌফাঁড়ি, খুলনা অঞ্চলের ছয় নৌফাঁড়ি, চাঁদপুর অঞ্চলের ১০ নৌফাঁড়ি এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের দুটি নৌফাঁড়ি এলাকায় পরিচালিত অভিযানে জব্দকৃত জালের আনুমানিক মূল্য ৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা। জব্দকৃত মাছের মূল্য প্রায় ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।

৩৬টি জেলার ১০০টি থানা ও ফাঁড়ির মধ্যে ৫৩টি থানা ও ফাঁড়ির সফল অভিযানে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে মা-ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ৩৮টি নৌকা জব্দ করা হয়। এর মধ্যে ১০টি নৌকা ফাঁড়ি হেফাজতে, ১৮টি নৌকা ধ্বংস করা হয়, ১০টি নৌকা মৎস্য কর্মকর্তার হেফাজতে।

আটক করা হয় ৯টি ট্রলার। ট্রলারগুলো নির্বাহী কর্মকর্তার হেফাজতে পাঠানো হয়। অভিযানে মৎস্য আইনে ১০টি, দণ্ডবিধি আইনে ১১টি নিয়মিত মামলা হয়েছে। গ্রেফতার ১৪৫ জনের মধ্যে ২৪ জনের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনে পৃথক ১০টি মামলা রুজু হয়, একজনের বিরুদ্ধে একটি দণ্ডবিধি মামলা হয়।

২৪ জনকে ৯০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। ৮৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়, আটজনকে খালাস দেয়া হয়। মা-ইলিশ ধরায় ব্যবহৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস এবং জব্দকৃত মাছ স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।