• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
২০৩২ সাল পর্যন্ত ইইউতে জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পাশে আছি: প্রধানমন্ত্রী জনসমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব রোহিঙ্গাদের জন্য বৃহত্তর তহবিল সংগ্রহে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান লেখাপড়ার নামে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি না করার আহ্বান বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বিশ্বে অনেক বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্ট করে ভাষা সংরক্ষণ-উন্নয়নের উদ্যোগ, হচ্ছে আইন ‘কিডনি রোগীদের চিকিৎসায় নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’ ইফতার পার্টি না করে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

পাপুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল ১০ মার্চ

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২১  

বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ লেনদেনের অভিযোগে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের এমপি কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১০ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরীর আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন-পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান, মেয়ে ওয়াফা ইসলাম, ভাই কাজী বদরুল আলম লিটন, পাপুলের ব্যক্তিগত কর্মচারী মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান মনির, জব ব্যাংক ইন্টারন্যাশনালের ম্যানেজার গোলাম মোস্তফা, জেসমিন প্রধানের মালিকানাধীন কোম্পানি জেডাব্লিউ লীলাবালী ও কাজী বদরুল আলম লিটন। এছাড়া এ মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আরো পাঁচ-ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।

এর আগে ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সহকারী পুলিশ সুপার (অর্গানাইজ ক্রাইম) আলামিন বাদী হয়ে কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুল, তার শালিকা ও মেয়েসহ আট জনের বিরুদ্ধে অর্থপাচার আইনে মামলা দায়ের করেন।

এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা মানবপাচারকারী চক্র। তারা বিভিন্ন সময় ৩৮ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন। যার সঙ্গে পাপুল ও তার মেয়ের প্রতিষ্ঠান জড়িত।

উল্লেখ্য, মানব ও অর্থপাচারের অভিযোগে ২০২০ সালের ৬ জুন কুয়েতের মুশরিফ এলাকা থেকে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের এমপি পাপুলকে গ্রেফতার করে কুয়েতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কুয়েতের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে পাপুলের নামে জমা থাকা ১৩৮ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। এরপর ২০২১ সালের ২৮ জানুয়ারি অবৈধ আর্থিক লেনদেনের মামলায় কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের চার বছরের কারাদণ্ড দেন কুয়েতের আদালত। একই সঙ্গে ১৯ লাখ কুয়েতি দিনার জরিমানাও করা হয়েছে।