• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৬ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শরীয়তপুর বার্তা
ব্রেকিং:
ড. ওয়াজেদ মিয়া অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, সীমিত আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী

রাতকানা রোগ এক শতাংশে নেমে এসেছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

শরীয়তপুর বার্তা

প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০২০  

 


স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ভিটামিন ‘এ’ শিশুসহ সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ‘এ’- এর অভাবে আগে চার শতাংশ মানুষ রাতকানা রোগে ভুগতো। বর্তমানে তা এক শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। পাশাপাশি ভিটামিন ‘এ’ শিশুদের আরও অনেক রোগ নিয়ন্ত্রণ করে।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর ঢাকা শিশু হাসপাতালে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বেলুন উড়িয়ে ও শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে তিনি এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। 

মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী আ খ ম মহিউল ইসলাম, জাতীয় পুষ্টি সেবার লাইন ডিরেক্টর ডা. এস এম মোস্তাফিজুর রহমান, ঢাকা শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সফি আহমেদ মুয়াজ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ প্রমুখ। 

সভায় বক্তারা আরও বলেন, ১০ থেকে ১২ জানুয়ারি এবং ১৭ থেকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবার পর গাজীপুর জেলার সব উপজেলা এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন ১১ জানুয়ারির পরিবর্তে ২৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। 

সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। ছয় থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রায় দুই কোটি ১২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী এক কোটি ৮৮ লাখের অধিক শিশুকে লাল রঙের একটি করে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ২৪ লাখের অধিক শিশুকে নীল রঙের একটি করে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। প্রায় এক লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।  

২০ হাজার অস্থায়ী কেন্দ্রের (ফেরীঘাট, লঞ্চঘাট, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, বঙ্গবন্ধু সেতু, দাউদকান্দি সেতু, মেঘনা সেতু ও প্ৰতি উপজেলায় একটি অস্থায়ী কেন্দ্রসহ) মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। প্রতি কেন্দ্রে দু’জন করে মোট দুই লাখ ৮০ হাজার প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক, স্বাস্থ্যকর্মী ও পরিবার কল্যাণ কর্মীর সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধমে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।